১০ হাজার টাকায় ২৫ টি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া ২০২৫ সালে
Rafika
2 Jan, 2025
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া ২০২৫ সালে সম্পর্কে জানতে
চাচ্ছেন? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি সম্পন্ন আপনাদের জন্য আজকে আমি আপনাদের সামনে
তুলে ধরব
বাংলাদেশে ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে
যা ২০২৫ সালে এসে খুবই লাভজনক অবস্থায় দাঁড়িয়েছে। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে
আসি ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে।
পেজ সুচিপত্র ঃ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া ২০২৫ সালে
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া ২০২৫ সাল
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া ২০২৫ সম্পর্কে জানতে হলে
অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়বেন। আজকে আমি আপনাদের
সামনে এমন কিছু ব্যবসার আইডিয়া তুলে ধরব যেগুলো বাংলাদেশের খুবই লাভজনক বর্তমানে
রয়েছে। আপনি ছাত্রছাত্রী হন কিংবা যেকোনো বয়সের হন এই সকল ব্যবসার মাধ্যমে
আপনিও লাভজনক ব্যবসায়ীতে পরিণত হতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে যে কোন মানুষই পড়াশোনার পাশাপাশি কিংবা যে কোন চাকরির পাশাপাশি
একটি ব্যবসা দাঁড় করাতে চাই। আজকে যে ব্যবসা গুলোর সম্পর্কে আপনাদেরকে বলব এগুলো
খুব কম পুজিতেই আপনারা শুরু করতে পারবেন এবং এটি পরবর্তীতে খুব লাভজনক ব্যবসায়ী
পরিণত হবে। আমাদের বাংলাদেশে এমন কিছু জনপ্রিয় ব্যবসা রয়েছে যেগুলো বর্তমানে
খুব লাভজনক ধরা হয় এবং জনপ্রিয়।
ফুড ডেলিভারি সার্ভিসের ব্যবসা করে লাভজনক হওয়া
ফুড ডেলিভারি সার্ভিস এর ব্যবসা করে লাভজনক হওয়া সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার
আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়বেন। বর্তমান সময়ে খুবই কম পুঁজির মধ্যে
লাভজনক ব্যবসার মধ্যে একটি হচ্ছে ফুড ডেলিভারি সার্ভিসের ব্যবসা।
ব্যবসার বিবরণ : মাত্র ১০ হাজার টাকা ব্যবহার করে বা মাত্র ১০ হাজার
টাকা পুজিতে আপনি নিজেই কিংবা কয়েকজন বন্ধু বা পরিবারের সদস্যকে নিয়ে একটি ছোট
ফুড ডেলিভারি সার্ভিস শুরু করতে পারেন। প্রাথমিকভাবে সামান্য কিছু পূর্ণ কেনার
মাধ্যমে কিছুটা খরচ কম হবে এবং আপনি তার মাধ্যমে বুঝতে পারবেন আপনার ব্যবসাটি
কিভাবে দাঁড় করাতে হবে।
আয়ের হিসাব : ফুড ডেলিভারি সার্ভিসের ব্যবসাটি যত দ্রুত সম্ভব আপনাকে
সম্প্রসারণ করার চেষ্টা করতে হবে বিশেষ করে স্কুল, কলেজ, কিংবা অফিস এলাকায়
আপনাকে এ ব্যবসাটির দ্রুত প্রসারণ করতে হবে যার ফলে আপনি ভালো পরিমাণ আয় করতে
পারবেন।
মোবাইল রিপেয়ারিং সার্ভিস এর মাধ্যমে আয় করার উপায়
মোবাইল রিপেয়ার সার্ভিস এর মাধ্যমে আয় করার উপায় সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই
আমার আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়বেন। খুব কম পরিচিত ব্যবসা শুরু করতে
চাচ্ছেন? বুঝতে পারছেন না কোন ব্যবসাটি বর্তমান সময়ে লাভজনক? তাহলে আপনি মোবাইল
রিপেয়ার সার্ভিস এর ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
ব্যবসার বিবরণ : মাত্র ১০ হাজার টাকা ব্যবহার করে আপনি যেকোনো ধরনের
মোবাইল ফোন মেরামত শেখানোর ট্রেনিং সেন্টার কিংবা আপনি একটি ছোট দোকানে মোবাইল
সার্ভিসিং স্টোর খুলতে পারেন। মোবাইল সার্ভিসিং স্টোর খোলার জন্য আপনার কিছু
যন্ত্রপাতি কিন্তু উপকরণ কিনতে হবে যার জন্য ১০০০০ টাকা যথেষ্ট হবে প্রথম
পর্যায়ে।
ব্যবসার আয় : প্রথম অবস্থাতে আপনার স্টোরটি বা আপনার ট্রেনিং সেন্টারটির
জনপ্রিয় হতে একটু সময় লাগবে কিন্তু পরবর্তীতে ধীরে ধীরে আপনার এ ব্যবসাটি খুবই
লাভজনক ব্যবসা পরিণত হবে।
ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার উপায় বা ব্যবসা তৈরি
ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার উপায় পাবেন অবশ্য তৈরি করার উপায় সম্পর্কে জানতে
হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়বেন। মাত্র তোর সাথে টাকা
ব্যবহার করে আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের যে কোন একটি সেক্টরে ভালো ভাবে প্রথমে দক্ষতা
অর্জন করবেন এরপর আপনি অনলাইনের বিভিন্ন ধরনের প্লাটফর্ম যেমন ( fiverr, upwork )
ইত্যাদি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্মে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিং, গ্রাফিক
ডিজাইন ইত্যাদি সেবা প্রদান করার মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন।
আয়ের উৎস : ক্যারিয়ারে আপনি সময়ের সাথে সাথে আপনার আয় বৃদ্ধি
করতে পারবেন।
বেকারি বা কেক এর ব্যবসা করে লাভজনক হওয়া
২০২৫ সালে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশে বেকারি কিংবা কেক এর ব্যবসা বর্তমানে খুবই লাভজনক
একটি ব্যবসায়ে পরিণত হয়েছে। বেকারি কিংবা কেকের ব্যবসা আপনি বাড়িতে বসেই করতে
পারেন কিংবা আপনি যদি মনে করেন তাহলে একটি স্টোর ভাড়া নেওয়ার মাধ্যমে ব্যবসা
করতে পারেন। এই ব্যবসাটি তার করানোর জন্য প্রথমে আপনাকে কেক, পেস্ট্রি, বা
অন্যান্য মিষ্টি তৈরি করা জানতে হবে এবং এরপর তা বিক্রি করতে হবে। মাত্র ১০ হাজার
টাকার উপকরণ কি নিয়ে আপনি এ ব্যবসা শুরু করতে পারবেন বিশেষ করে আপনি প্রথম
অবস্থায় আপনার বাড়ির কাছাকাছি বন্ধু কিনা পরিবারের লোক এই ব্যবসাটি চালু করবেন।
আয় এর পরিমাণ : যদি আপনি মনোযোগ সহকারে এবং ভালোভাবে ব্যবসাটি করতে
পারেন তাহলে বর্তমান সময়ে যেমন কেকম মিষ্টি চাহিদা অনেক বেশি ঠিক সেরকম ভাবে
আপনার ব্যবসা অধিক লাভজনক হয়ে দাঁড়াবে।
রিসাইকেলিং ওয়ার্কশপ এর মাধ্যমে লাভজনক ব্যবসায়ী হওয়া
২০২৫ সালে এসে বাংলাদেশের দাঁড়িয়ে আপনি যদি একমাত্র রিসাইকেলিং ওয়ার্কশপ তৈরি
করার মাধ্যমে ব্যবসায়ী হতে চান তাহলে অবশ্যই এটি আপনার জন্য বেস্ট লাভজনক একটি
ব্যবসা হয়ে দাঁড়াবে। এই ব্যবসাটি মূলত তাদের জন্য যারা পরিবেশবান্ধব এবং
পরিবেশকে বাঁচানোর লোককে দেশের সেবা করতে চায় তাদের জন্য। এই ব্যবসাটির ক্ষেত্রে
আপনি পুরনো জিনিস সংগ্রহ করবেন এবং সেগুলোকে নতুন ভাবে তৈরি করার চেষ্টা করবেন
বিশেষ করে প্লাস্টিক, পুরনো কাগজ ইত্যাদি উপাদান সংগ্রহ করে আপনি নতুনভাবে নতুন
কিছু তৈরি করে তা বিক্রি করতে পারেন।
আয় এর পরিমান : এ ব্যবসাটিতে আয় এর পরিমাণ বেশি থাকে কারণ এই
ব্যবসাটিও বেশি লাভজনক।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সেবা প্রদান করে ব্যবসায়ী হওয়া
বর্তমান সময়ে মাল্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে বেশি সময় কাটাই বিশেষ করে
আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সম্পর্কে দক্ষ হন তাহলে অবশ্যই আপনি
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, youtube মার্কেটিং করে আপনি ভালো মানের একজন ব্যবসায়ী হতে
পারবেন।
আয় এর পরিমান : ফেসবুক কিংবা ইউটিউবে বা ইন্টারনেট ব্যবহার করে
বিভিন্ন ধরনের ছোট কিংবা মাঝারি ব্যবসায়ীদের মাঝে আপনি ফেসবুক মার্কেটিং কিংবা
ইউটিউব মার্কেটিং এর সেবা প্রদান করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
কাস্টমাইজ জুয়েলারি কিংবা গহনা তৈরির ব্যবসা তৈরি করে লাভজনক ব্যবসায়ী
হওয়া
বর্তমান সময়ে আপনি যদি খুব কম পুজিতে বা কম পরিমাণে টাকার মধ্যে ব্যবসা করতে চান
তাহলে আপনার জন্য একটি ভাল মানের ব্যবসা হবে কাস্টমাইজ জুয়েলারি বা গহনা তৈরি
করা। মাত্র ১০ হাজার টাকায় আপনি কিছু কাস্টমার সিলভার কিংবা ছোট ছোট গহনার
আসবাবপত্র বা উপকরণ কি নিয়ে সেগুলো দিয়ে গহনা তৈরি করে বাজারে বিক্রি করতে
পারেন।
আয়ের পরিমাণ : আপনার পরিচিত গহনা বা কাস্টমাইজ জুয়েলারিগুলো আপনি
অনলাইন কে ব্যবহার করে বিক্রি করে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ভালো পরিমাণে আয়
করতে পারবেন।
গ্রাফিক ডিজাইনিং করে লাভজনক ব্যবসায়ী হওয়া
বর্তমান সময়ে মানুষ যেহেতু অনলাইনের ওপরে বেশি নির্বাসন করে এক্ষেত্রে আপনি যদি
গ্রাফিক ডিজাইনের ওপর কোন ধরনের দক্ষতা অর্জন করে থাকেন তাহলে আপনি গ্রাফিক
ডিজাইন ব্যবহার করে লোগো কিংবা ব্যানার, বিভিন্ন ধরনের খেলা টি-শার্ট তৈরি করে,
বিক্রি করার মাধ্যমেও আপনি লাভজনের ব্যবসায়ী হতে পারবেন। বিনোদন ওয়েবসাইট যেমন
ফটোশপ, করেলড্র, ইত্যাদি সফটওয়্যার ব্যবহার করে আপনি এসব লোগো কিংবা টিশার্ট
তৈরি করতে পারবেন।
আয় এর পরিমান : আপনি আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী আপনি আয় করতে
পারবেন।
ড্রপ শিপিং এর ব্যবসা করে লাভজনক ব্যবসায়ী হওয়া
বর্তমান যুগে এসে বাংলাদেশের মানুষেরা অনলাইন স্টোর এর ওপারে বেশি নির্ভরশীল তারা
অনলাইন থেকে কেনাকাটা করা পছন্দ করে। তাই আপনি এই অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করে
ড্রপ শিপিং এর ব্যবসা করতে পারেন ড্রপ শিপিং এর ব্যবসা মূলত ইন্টারনেটকে ব্যবহার
করে ছোট একটি দোকান বা অনলাইন শপ তৈরি করা যেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট,
জামা কাপড় বিক্রি করে বা সরাসরি অনলাইন ডেলিভারির মাধ্যমে আপনি টাকা আয় করতে
পারবেন।
আয়ের পরিমাণ : আপনার অনলাইনে দোকান টা যত জনপ্রিয় হবে এবং আপনার বিক্রি
যতো বৃদ্ধি পাবে আপনার আয়ের পরিমাণও ততটা বৃদ্ধি পাবে।
ফটোগ্রাফি বা ভিডিওগ্রাফির ব্যবসা তৈরি করে লাভজনক ব্যবসায়ী হওয়া
বর্তমান সময়ে ফটোগ্রাফি কিংবা ভিডিওগ্রাফির ব্যবসা খুবই লাভজনক হয়ে দাঁড়িয়েছে
বর্তমানে তরুণ সমাজ যারা ভিডিওগ্রাফি বা ফটোগ্রাফিতে খুবই ভালো এবং দক্ষ তারা
একটি ছোট ক্যামেরা বা ভালো মানের ক্যামেরা কিনে নেয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের
ইভেন্টে ফটোগ্রাফি কিংবা ভিডিও গ্রাফির মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন।
আয়ের পরিমাণ: ইভেন্ট অর্গানিজাশন করে কিংবা ইভেন্ট ফটোগ্রাফি বা
ভিডিওগ্রাফি করার মাধ্যমে আপনি খুব ভালো পরিমাণে টাকা আয় করতে পারবেন। আপনি
আপনার এই ব্যবসাটি অনলাইন ভিত্তি করতে পারেন তাহলে আপনি বেশি পরিমাণে ক্লায়েন্ট
পাবেন।
বাড়ির পরিষ্কার সেবা প্রদান করার মাধ্যমে ব্যবসায়ী হওয়া
এটি সবথেকে সহজ কাজের মধ্যে একটি হচ্ছে বাড়ি পরিষ্কার সেবা প্রদান করা। আপনি যদি
বাড়ির কাছে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি বাড়ির মালিকের কাছে যে বাড়ি পরিষ্কার
সেবা প্রদান করার জন্য চাকরি পেতে পারবেন। এই সেবাটি প্রদান করার ফলে আপনি খুব
ভালো মানের টাকা আয় করতে পারবেন।
আয়ের পরিমাণ: খুব কম সময় এবং কম পরিশ্রমের মাধ্যমে বেশি টাকা আয় করা
যায়।
পোকামাকড় প্রতিরোধ সেবা প্রদান করার মাধ্যমে ব্যবসায়ী হওয়া
আপনি যদি মনে করেন আপনি পরিবেশবাদী কাজে লিপ্ত হতে চান এবং তার মাধ্যমে টাকা আয়
করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার জন্য পোকামাকড় প্রতিরোধ সেবা প্রদান করা ব্যবসাটি
খুবই লাভজনক এবং গ্রহণযোগ্য একটি ব্যবসায় পরিণত হবে। মাত্র ১০ হাজার টাকা
ব্যবহার করে আপনি পোকামাকড় প্রতিরোধ করার কিছু উপকরণ কিনে নেবেন এবং এরপর সেগুলো
ব্যবহার করে আপনি পোকামাকড় প্রতিরোধ সেবা। বিশেষ করে গ্রাম অঞ্চলে এবং শহর
অঞ্চলে এই সকল ব্যবসা গ্রীষ্মকালীন সময়ে বেশি লাভজনক হয়ে দাঁড়ায়।
আয়ের পরিমাণ : এই সকল ব্যবসাতে আয়ের পরিমাণ বেশি থাকে যদি আপনি বেশি
পরিমাণে ক্লায়েন্ট জোগাড় করতে পারেন তাহলে আয় বেশি পরিমাণে হবে।
বেবি সিটিং কিংবা পেইড সিটিং সেবা প্রদান করে ব্যবসায়ী হওয়া
বেবি সিটিং কিংবা পেইড সিটিং সেবা প্রদান করার মাধ্যমে আপনিও একটি লাভজনক
ব্যবসায়ীতে পরিণত হতে পারবেন। বর্তমান সময়ে ব্যস্ততার কারণে অনেকেই তাদের পোষা
প্রাণী গুলোকে কিংবা তাদের বাচ্চাকে বাসায় রাখতে ভয় পায় তারা বিভিন্ন ধরনের
বেবি কেয়ার হোম এর খোঁজ রাখে যেখানে তারা তাদের বাচ্চাকে নিরাপদে রেখে কাজ করতে
পারবে। আপনিও চলে এই ধরনের একটি বেবি সিটিং কিংবা পেইড সিটিং ব্যবসা গড়ে তুলতে
পারেন যার মাধ্যমে আপনি বাচ্চা কিংবা পোষা প্রাণী গুলোকে দেখাশোনা করার মাধ্যমে
আয় করতে পারবেন।
আয়ের পরিমাণ : আয়ের পরিমাণ নির্ভর করবে আপনার ক্লায়েন্ট এর ওপর। আপনার
ক্লায়েন্ট যত বৃদ্ধি পাবে আপনার আয়ের পরিমাণ তত বৃদ্ধি পাবে। তবে বর্তমান সময়ে
খুবই জনপ্রিয় একটি ব্যবসা হতে চলছে এই বেবি সিটিং কিংবা পেইড ফিটিং ব্যবসা।
বিক্রয়ের জন্য পোশাক সেলাইয়ের ব্যবসা তৈরি করে লাভজনক ব্যবসায়ী হওয়া
আপনি যদি খুব অল্প পুজিতে এবং খুব অল্প পরিমাণের টাকা পেলে ব্যবসা শুরু করতে চান
এক্ষেত্রে আপনি সেলাই মেশিন কিংবা বিক্রয়ের জন্য পোশাক সেলাই করার ব্যবসাটি
নির্বাচন করতে পারেন এতে আপনি খুব লাভজনক ব্যবসায়ী হতে পারবেন। এ ব্যবসাটি শুরু
করার আগে প্রথমে আপনারা কিছু সেলাই মেশিন কিনে দেবেন এবং এরপর কিছু মালামাল নিয়ে
নিজে পোশাক সেলাই করা শুরু করবেন এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে আপনি সেই পোশাকগুলোর
ছবি মানুষের কাছে পৌঁছে দিবেন যদি কারো পছন্দ হয় তারা আপনার কাছে পোশাক
সেলাইয়ের জন্য আসবে কিংবা আপনার পোশাক কেনার জন্য আসবে।
আয়ের পরিমাণ : এই ব্যবসাটি খুবই লাভজনক একটি ব্যবসা হতে পারে যদি আপনি
ব্যবসাটি করতে জানেন তাহলে।
হস্তশিল্পের ব্যবসা তৈরি করে লাভজনক ব্যবসায়ী হওয়া
আপনি যদি খুব কম বুঝিতে কিংবা খুব কম পরিমাণে টাকা ব্যবহার করে লাভজনক ব্যবসা
করতে চান তাহলে হস্তশিল্পের ব্যবসাটা আপনার জন্য খুবই লাভজনক হতে চলছে। ঘরবাড়ি
সাজানোর জন্য হাতে তৈরি বিভিন্ন ধরনের কাস্টমাইজ ডিজাইন গহনা, সাজগোজের বার্থডে
করেছেন এর আইটেম তৈরি করার মাধ্যমে আপনিও লাভজনক ব্যবসায়ী হতে পারেন।
বর্তমান সময়ে হাতের কাস্টমার বিভিন্ন শিল্পের চাহিদা অধিক রয়েছে।
আয়ের পরিমাণ: দেহত বর্তমান সময়ে হস্তশিল্পের বা হাতের কাজের চাহিদা অনেক
বেশি এক্ষেত্রে আপনার আয় এর পরিমাণও বৃদ্ধি পাবে। আপনাকে অবশ্যই রুচিশীল এবং
মানুষের পছন্দ হবে এমন হস্তশিল্প তৈরি করতে হবে এবং যুগোপযোগী হতে হবে।
ফামিং বা সবজি চাষ করে লাভজনক ব্যবসায়ী হওয়া
ফামিং বা সবজি চাষ করে লাভজনক ব্যবসায়ী হতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পন্ন
মনোযোগ সহকারে পড়বেন। বর্তমান সময়ে যেহেতু মানুষজন সবজি চাষে বেশি উদ্দোগ গ্রহণ
করছে এক্ষেত্রে আপনিও সবজি চাষ বা বিভিন্ন ধরনের ফল চাষ করার মাধ্যমে একজন লাভজনক
ব্যবসায়ী হয়ে উঠতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার বাসা যদি গ্রামে হয় তাহলে আপনার
জন্য এই কাজটি করার সহজ হয়ে উঠবে আপনি আপনার বাসার উঠানে বিভিন্ন ধরনের সবজি
কিংবা ফল
চাষ করে তা বাজারে বিক্রি করতে পারবেন। আবার আপনি যদি শহরে থাকেন এক্ষেত্রে আপনি
আপনার বাসার ছাদ ব্যবহার করেন একটি ছাদ বাগান তৈরি করতে পারবেন যেখানে বিভিন্ন
ধরনের সবজি এবং ফল চাষ করার মাধ্যমে আপনার ব্যবসায়ী হতে পারবেন। এ ব্যবসাটি যদি
আপনি প্রসারিত করতে পারেন তাহলে আপনিও একজন লাভজনক ব্যবসায়ী হয়ে উঠতে পারবেন
এবং খুব ভালো মানের টাকা আয় করতে পারবেন।
কারিগরি শিক্ষা কিংবা কোচিং সেন্টার গড়ে তোলার মাধ্যমে ব্যবসায়ী হওয়া
বর্তমান সময়ে কম্পিউটার, ইংরেজি ভাষা শেখা , হাতের লেখা সুন্দর করা,
ড্রয়িং বা আঁকা শিখা, বিভিন্ন দেশের ভাষা শিক্ষা বিশেষ করে জাপানিজ ভাষা শেখা,
ইত্যাদিতে যদি আপনি দক্ষর হয়ে থাকেন এক্ষেত্রে আপনি একটি কারিগরি শিক্ষা
প্রতিষ্ঠান কিংবা কোচিং সেন্টার গড়ে তোলার মাধ্যমে এগুলো মানুষকে শিখিয়ে আপনিও
একজন সফল ব্যবসায়ী হয়ে উঠতে পারবেন।
আয়ের পরিমান : কারিগরি শিক্ষা কিংবা কোচিং সেন্টার গড়ে তোলার মাধ্যমে
আপনি খুব ভালো পরিমাণে আয় করতে পারবেন প্রশিক্ষণ ছি প্রথম অবস্থাতে আপনি কম
রাখবেন এবং পরবর্তীতে জনপ্রিয় হওয়ার পর আপনি ভালো মানের আয় করতে পারবেন।
প্র্যাকটিক্যাল খাতা লেখার ব্যবসা করে তোলা
আপনি একজন ছাত্র কিভাবে ঘরে বসে ইনকাম করবেন সে সম্পর্কে ভাবছেন ? আপনিও একটি
ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে চান? আপনি যদি ছাত্র হয়ে থাকেন এবং আপনার হাতের
লেখা যদি ভাল হয় এক্ষেত্রে আপনি প্র্যাকটিক্যাল খাতা লেখার ব্যবসা গড়ে তুলতে
পারেন এ ব্যবসাটির মাধ্যমে আপনি স্কুল কলেজ পর্যায়ের প্রাকটিক্যাল খাতা লেখার
মাধ্যমে ভালো মানের একটি আয় করতে পারবেন।
বিভিন্ন ধরনের স্টিকার বা প্রিন্টার সেবা প্রদান করে ব্যবসায়ী হওয়া
আপনি যদি ছাত্র-ছাত্রী হয়ে থাকেন এবং কম পুঁজিতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে
চান এক্ষেত্রে মাত্র ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে আপনিও একটি প্রিন্টার বা
স্টিকার তৈরীর প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারেন বা আপনি বাসাতে বসেই স্টিকার কিংবা
প্রিন্টার তৈরি করে বাইরে বিক্রি করার মাধ্যমে ভালো মানের একটি লাভজনক ব্যবসা
গড়ে তুলতে পারবেন। এ ব্যবসা জন্য অবশ্যই আপনার পরিকল্পনা এবং কৌশল সঠিক রাখতে
হবে।
আয়ের পরিমান : আপনাকে অবশ্যই যুগের সঙ্গে উপযোগী স্টিকার কিংবা টি শার্ট
প্রিন্ট করতে হবে যাতে মানুষের পছন্দ হয় এবং তার মাধ্যমে আপনি ভালো পরিমাণে আয়
করতে পারবেন।
কোচিং সেন্টার কিনবা টিউশন সেন্টার গড়ে তোলার মাধ্যমে ব্যবসায়ী
হওয়া
আপনি যদি শিক্ষিত হয়ে থাকেন তাহলে আপনি চাকরি খোঁজার পেছনে না ছুটে নিজেই একটি
কোচিং সেন্টার কিংবা আপনার কিছু বন্ধুবান্ধবকে নিয়ে একটি কোচিং সেন্টার কিংবা
টিউশন সেন্টার গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করুন। প্রাইভেট পড়ানোর মাধ্যমে আপনি খুব
ভাল পরিমাণে টাকা আয় করতে পারবেন বর্তমান সময়ে এসে। বর্তমানে কোচিং সেন্টার
কিংবা টিউশন সেন্টার খুবই লাভজনক একটি ব্যবসা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আয়ের পরিমান : যেহেতু বর্তমান সময়ে টিউশন সেন্টার গুলোতে একটি সাবজেক্ট
এর জন্য অনেক টাকায় চার্জ করা হয় এক্ষেত্রে আপনি যদি টিউশন সেন্টার খুলতে পারেন
তাহলে আপনিও লাভজনক হবেন।
রাফিকা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url