দ্রুত পেটের গ্যাস্টিকের সমস্যা দূর করার ঘরোয়া ১০ টি উপায়

Rafika

30 Dec, 2024

দ্রুত পেটের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করার ঘরোয়া ১০ টি উপায় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? আপনিও কি গ্যাস্টিকের সমস্যা নিয়ে চিন্তিত? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ আপনাদের জন্য।

আজকে আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরব কিভাবে দ্রুত পেটের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করা যায়, পেট ফাঁপা দূর করার ঘরোয়া উপায়, সকালে খালি পেটে কি খেলে গ্যাস হয় না, দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে।

পেজ সুচিপত্র ঃ দ্রুত পেটের গ্যাস্টিকের সমস্যা দূর করার ঘরোয়া ১০ টি উপায়

দ্রুত পেটের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করার ঘরোয়া ১০ টি উপায়

দ্রুত পেটের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করার ঘরোয়া ১০ টি উপায় সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়বেন। আজকাল প্রায় সকলের মধ্যে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা টি লক্ষনীয়। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাটি খুবই বিপদজনক একটি সমস্যায় পরিণত হয়েছে কারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে আমাদের দেহে বাসা বাঁধতে পারে মরণব্যাধি ক্যান্সার রোগ। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে আসি দ্রুত পেটের গ্যাস থেকে সমস্যা দূর করার ঘরোয়া ১০ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে।

বেশি পানি পান করুন: যদি আপনারা গ্যাস্টিকের সমস্যা থেকে নিয়ন্ত্রণ করতে চান বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাটিকে দূর করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনারা প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করবেন। পানি আমাদের পেটের অম্লতা কমায় এবং হজমে সহযোগিতা করে।

আদা ও মধু মিশিয়ে খান : যাদের অতিরিক্ত পরিমাণে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে তারা এক চা চামচ আদার রস এর মধ্যে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেলে গ্যাস্টিকের সমস্যাটির দ্রুত কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।

তেজপাতা খাওয়া : আপনারা যদি ঘরোয়া ভাবে গ্যাস্টিকের সমস্যা থেকে নিয়ন্ত্রণ কিংবা দূর করতে যান এক্ষেত্রে এক কাপ গরম পানির মধ্যে ভালোভাবে একটি তেজপাতা ফুটিয়ে সেই পানিটি খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমে আসবে।

চা - পান করা : যারা অতিরিক্ত পরিমাণে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন কোনোভাবে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে না তারা চাইলে এলাচ, আদা ও দারচিনি দিয়ে এক কাপ চা বানিয়ে খেলে আপনারা আপনাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।

ঘি খাওয়া : গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার জন্য অনেকেরই পেটে জ্বালাপোড়া সমস্যা হয় এক্ষেত্রে আপনারা খাবারের মধ্যে এক চা চামচ ঘি মিশিয়ে খাওয়ার ফলে পেটের জ্বালাপোড়ার সমস্যাটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।

পুদিনা পাতা খাওয়া : গ্যাস্টিকের রোগীদের জন্য পুদিনা পাতা খুবই উপকারী একটি খাদ্য। আপনারা পুদিনা পাতা খাওয়ার জন্য প্রথমে এক কাপ গরম পানিতে পুদিনা পাতা ভালোভাবে ফুটিয়ে তারপর পানিটি পান করুন এটি আপনাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমিয়ে আনবে।

অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার : অ্যালোভেরা জেল খাওয়ার মাধ্যমে আপনারা আপনাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন কারণ এলোভেরা জেল আমাদের পেটে ঠান্ডা প্রভাব ফেলতে সহযোগিতা করে এবং পেটের অম্লতা নিয়ন্ত্রণ করে।

বেকিং সোডা খাওয়া : যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয় এবং পেট জ্বালাপোড়া করে তারা চাইলে এক কাপ গরম পানিতে এক চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে ভালোভাবে খালি পেটে খেতে পারেন এরপরে আপনাদের পেটের অম্লতা কমে আসবে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হবে। তবে মনে রাখবেন বেকিং সোডা বেশি পরিমাণে খাওয়া যাবেনা।

সবুজ শাকসবজি খাওয়া : অতিরিক্ত পরিমাণে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকলে আপনারা অতিরিক্ত তেল চর্বি বা ঝাল জাতীয় খাদ্য খাওয়া থেকে দূরে থাকবেন। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে হলে বেশি পরিমাণে সবুজ শাকসবজি এবং হজম যজ্ঞ খাদ্য গ্রহণ করুন।

খাবার গ্রহণের পরে হাটা : অনেকেই খাবার গ্রহণের পরপরই শুয়ে পড়ে কিংবা বসে থাকে এক্ষেত্রে আমাদেরও দেহের হজমে সমস্যা হয়। তাই খাবার গ্রহণ করার পরে অবশ্যই আপনারা কিছুক্ষণ হাঁটাচলা করবেন এতে আপনাদের পেটের অম্লতা কমে আসতে সহযোগিতা হবে।

দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর ঘরোয়া ১০ টি উপায়

দ্রুত পেটের গ্যাস কমানোর ঘরোয়া ১০ টি উপায় সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়বেন। এখন আমি আপনাদের সামনে এমন ১০ টি উপায় তুলে ধরব যা হয়তোবা আগে কখনোই আপনারা শোনেন নাই। আপনাদের অজানা এমন কিছু বিষয় রয়ে গেছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনারা ঘরে বসে নিমিষে গ্যাস থেকে সমস্যা দূর করতে পারবেন।

কাঁচা মেথি চিবানোর মাধ্যমে : মেথি আমাদের পেটে সমস্যা দূর করতে সহযোগিতা করে আমরা যদি কাঁচা মেথি চিবিয়ে খাই এক্ষেত্রে আমাদের পেটে গ্যাস থেকে সমস্যা দূর হবে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে।

তুলসী পাতা চিবানো : তুলসী পাতা আমাদের দেহের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে যার ফলে আমাদের দেহের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করার সহজ হয়।

মিষ্টি আলু খাওয়ার মাধ্যমে : আমাদের পেটের জন্য খুবই উপকারী একটি খাদ্য এই আলোটি আমাদের হজমে সহযোগিতা করে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতেও সহযোগিতা করে। মিষ্টি আলোর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে।

বাঁধাকপি বীজ খাওয়া : আপনারা যদি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে চান তাহলে বাঁধাকপির বীজ খুবই কার্যকরী আপনারা এক চা চামচ বাঁধাকপি বীজ খাওয়ার পর বেশি করে পানি পান করুন।

ধনে পাতা খাওয়া : ধনেপাতা আমাদেরদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে সহযোগিতা করে এক চা চামচ ধনেপাতা ভালোভাবে পিষে তার রস গুলোকে খাওয়ার চেষ্টা করুন আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আসবে।

সুন্দরী পাতার চা : বাজারে প্রচলিত সুন্দরী পাতার চা খাওয়ার মাধ্যমে আপনারা পেটের গ্যাস কমাতে পারবেন। এর জন্য এক কাপ গরম পানিতে ভালোভাবে সুন্দরী পাতা ফুটিয়ে নিয়ে চা তৈরি করে খেতে পারেন।

কমলালেবুর খোসা চিবিয়ে খাওয়া : কমলালেবুর খোসার মধ্যে এমন কিছু পুষ্টি উপাদান রয়েছে যেগুলো আমাদের পেটের নিয়ন্ত্রণের সহায়ক যার ফলে পেটের গ্যাস কমে আসে।

হিং খাওয়ার অভ্যাস করুন : হিং আমাদের দেহের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে সহযোগিতা করে এবং পেটের গ্যাস কমাতেও সহযোগিতা করে।

অ্যাপেল সিডার ভিনেগার খাওয়া : অ্যাপেল সিডার ভিনেগার আমাদের দেহের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং পেটের গ্যাস কমাতে সহায়ক। এক চা চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনেগার পানিতে মিশিয়ে খেতে পারেন।

পেটের সমস্যা দূর করার ঘরোয়া উপায় সমূহ সম্পর্কে জানুন

পেটে সমস্যা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়বেন। বর্তমানের খাদ্য অভ্যাসের কারণে অনেকেরই পেটের সমস্যা দেখা দেয়। এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনারা পুষ্টিকর এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণ করবেন। বেশি বেশি পানি পান করবেন এছাড়াও কলা, পেঁপে, ডানা জাতীয় খাদ্য, আদা ও মধু, পুদিনা পাতা

আরো পরুন ঃ ওজন কমাতে জিরা পানি খাওয়ার নিয়ম ও জিরা পানির উপকারিতা

তেজপাতা, এলোভেরা, সবুজ শাকসবজি, তেল চর্বিযুক্ত খাবার গ্রহণ না করা, ইত্যাদি খাদ্য অভ্যাস পরিবর্তন করার ফলে কিন্তু আমরা আমাদের পেটের সমস্যা কমে আনতে পারব এছাড়াও আমাদের মধ্যে একটি সমস্যা রয়েছে খাবারের পরে আমরা শুয়ে বসে থাকি যার কারণে আমাদের পেটের সমস্যা বেশি বৃদ্ধি পায় এক্ষেত্রে খাদ্য গ্রহণের পরে আমরা হাঁটা চলার অভ্যাস গড়ে তুলবো।

পেটে অতিরিক্ত গ্যাস হলে করণীয় কি সে সম্পর্কে জানুন

পেটে অতিরিক্ত গ্যাস হলে করণীয় কিসের সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়বেন। বর্তমান সময়ে খাদ্য অভ্যাসের কারণে পেটে অতিরিক্ত পরিমাণে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয়। আপনার আর জানেন গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ বেশি পরিমাণে খাওয়ার ফলে আমাদের দেহের আলসার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

আরো পরুন ঃ সকালে খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেলে কি হয়-পাথরকুচি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও ক্ষতিকর দিক

এক্ষেত্রে আপনারা যদি পেটে অতিরিক্ত পরিমাণে গ্যাসটিকে সমস্যা হয়ে তাহলে বেশি বেশি পানি পান করবেন, হাঁটাচলা করবেন, আদা বা আদা চা পান করবেন, বেকিং সোডা পানির সাথে মিশিয়ে পান করতে পারেন, পুদিনা পাতার চা খাওয়ার মাধ্যমে গ্যাস্টিকের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা যায়, লেবু বা মধু একসঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন, পেটে হালকা মেসেজ করার মাধ্যমেও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমিয়ে আনা যায়।

সকালে খালি পেটে কি খেলে গ্যাস হবে না সে সম্পর্কে জানুন

সকালে খালি পেটে কি খেলে গ্যাস হবে না সে সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়বেন। সকাল বেলা যদি আপনারা কিছু খাবার নিয়ম করে গ্রহণ করেন তাহলে আপনারা চিরতরে আপনাদের পেটের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। নিচে কিছু খাবারে তালিকা তৈরি করে দেয়া হলো যার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।

আরো পরুন ঃ কাঁচা ছোলা খাওয়ার ২০ টি উপকারিতা ও অপকারিতা। কাঁচা ছোলা খেলে কি মোটা হয়

সকালে কুসুম গরম পানি খাওয়ার মাধ্যমে আপনারা আপনাদের পেট পরিষ্কার রাখতে পারবেন এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমে আসবে, লেবু পানি বা লেবু চা খাওয়ার মাধ্যমে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমানো যায়, সকাল বেলা খালি পেটে আদার রস খাওয়ার ফলে ও গ্যাস্টিকের সমস্যা কমে আসে, সকালবেলা খালি পেটে ২-৩ টি কচি তুলসী পাতা চিবিয়ে খাওয়ার ফলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। সকাল বেলা খালি পেটে কাঁচা পেঁপে, কলা, আপেল ইত্যাদি ফল খাওয়ার ফলে পেটের সমস্যা দূর করা সম্ভব হবে।

পেট ফাঁপা দূর করার ঘরোয়া উপায় সমূহ সম্পর্কে জানুন

পেট ফাঁপা দূর করার ঘরোয়া উপায়ে সমূহ সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়বেন। বর্তমান সময়ে কিছু কিছু অতিরিক্ত তেল চর্বিযুক্ত খাদ্য গ্রহণের ফলে পেট ফাঁপা সমস্যাটি সকলের মধ্যে লক্ষণীয়। হজমের সমস্যা হওয়ার কারণে মূলত পেট ফাঁপা কিংবা গ্যাস্টিকের সমস্যা সৃষ্টি হয়। অবশ্যই আমরা আমাদের খাদ্য অভ্যাসের প্রতি নজর দেব এবং অতিরিক্ত তেল চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকবো।

আরো পরুন ঃ কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা । প্রতিদিন কতটুকু কিসমিস খাওয়া উচিত

যদি আমাদের পেট ফাঁপার সমস্যা হয় এক্ষেত্রে আমরা এক গ্লাস গরম পানি পান করবো এতে আমাদের পেটের ফাঁপা দূর করতে সহযোগিতা হবে। প্রতিদিন পুদিনা পাতার চা কিংবা আদা চা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলবো। সকালবেলা খালি পেটে জিরা পানি খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। বেকিং সোডা এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে খাওয়ার মাধ্যমে পেট ফাঁপা কিংবা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করা যায়।

পেটে গ্যাস হলে কি বুক ধরফর করে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

পেটে গ্যাস হলে কি বুক ধরফর করে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়বেন। অনেক সময় পেটে গ্যাস থেকে সমস্যা হওয়ার কারণে বুক ধরফর বা অসস্তিবোধ হতে পারে। পেটে কিংবা বুকের ওপরিভাগে গ্যাস জমে থাকার কারণে অনেক সময় এই ঘটনা ঘটে।

অনেক সময় গ্যাস্টিকের সমস্যার কারণে আমাদের বুকের ওপর চাপ সৃষ্টি হয় যার ফলে বুক ধর পাওয়ার জনিত সমস্যা অনুভূতি হয় বা বুকের ওপরে ভারী কিছু অনুভব হয়। এছাড়াও পেটে থাকা গ্যাস অনেক সময় প্রভাবিত হয়ে আমাদের পাকস্থলীর এসিডের সাথে যৌগ সৃষ্টি করে খাদ্যনালী থেকে ওপরে চলে আসে যার ফলে বুকের মধ্যে জ্বালাপোড়া কিংবা ধর পরে সমস্যা সৃষ্টি হয়।