অগ্রণী ব্যাংকের একাউন্ট খোলার নিয়ম, প্রয়োজনীয় কাগজ ও প্রক্রিয়া

অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খোলার নিয়ম, প্রয়োজনীয় কাগজ ও প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? আপনিও কি বছরের শুরুতে অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে চান? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ আপনাদের জন্য

অগ্রণী-ব্যাংকের-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম-প্রয়োজনীয়-কাগজ-ও-প্রক্রিয়া

আজকে আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরব কিভাবে আপনারা অগ্রণী ব্যাংক এ একাউন্ট খুলবেন এবং একাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজ পাতি সমূহ ও একাউন্ট খোলার প্রক্রিয়া সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

পেজ সুচিপত্র ঃ অগ্রণী ব্যাংকের একাউন্ট খোলার নিয়ম, প্রয়োজনীয় কাগজ ও প্রক্রিয়া

অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খোলার নিয়ম, প্রয়োজনীয় কাগজ ও প্রক্রিয়া

অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খোলার নিয়ম, প্রয়োজনীয় কাগজ ও প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়বেন। আপনারা যদি অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে চান এক্ষেত্রে প্রথমেই আপনারা আপনাদের নিকটস্থ অগ্রণী ব্যাংকের একটি শাখা নির্বাচন করবেন। নিকটস্থ শাখা নির্বাচন করার ফলে আপনাদের লেনদেন করাটা সহজ হবে। 

অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে হলে আপনাকে প্রথমে নির্বাচন করতে হবে আপনি কোন ধরনের অ্যাকাউন্ট খুলতে চাচ্ছেন ( ফিক্সট একাউন্ট, সঞ্চয়ী অ্যাকাউন্ট ) এরপর আপনাকে প্রয়োজনীয় কাগজ পাতি এবং ব্যাংকের প্রধান কৃত ফ্রম পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজ পাতিসহ ব্যাংকে জমা দিতে হবে এরপর আপনার সকল কিছু সঠিক থাকলে আপনি অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খোলার জন্য যোগ্য হবেন।

অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খোলার নিয়ম সমূহ 

অগ্রণী ব্যাংক এ একাউন্ট খোলার নিয়ম সমূহ সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়বেন। আপনারা নিশ্চয়ই জানতে চাচ্ছেন অগ্রণী ব্যাংকে কিভাবে একাউন্ট খুলবেন? অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খোলা অনেক সহজ এবং অগ্রণী ব্যাংক থেকে আপনি অনেক সুযোগ-সুবিধা পাবেন। যদিও আপনি অগ্রণী ব্যাংকের যেকোনো শাখায় আপনার নিজস্ব একাউন্ট খুলতে পারবেন তবে আপনি অবশ্যই চেষ্টা করবেন আপনার নিকটস্থ এলাকায় যেখানে অগ্রণী ব্যাংকের শাখা রয়েছে সেখানে অ্যাকাউন্ট খোলার এতে আপনার লেনদেন করাটা সুবিধা জনক হবে।

অগ্রণী ব্যাংকে আপনি অনলাইনেও একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন  (Agrani E-account ) অ্যাপটি ব্যবহার করার মাধ্যমে। ব্যাংকের মাধ্যমে যদি আপনি একাউন্ট খুলতে চান এক্ষেত্রে নিকটস্থ শাখায় যেয়ে আপনার প্রয়োজনীয় কিছু কাগজ পাতিসহ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনাকে যে ফর্মটি পূরণ করার জন্য দিবে সেই ফর্মটি তাদের কাছে প্রদান করতে হবে। 


এক্ষেত্রে আপনি সর্বপ্রথমে যে কোন একটি অগ্রণী ব্যাংকের শাখায় প্রবেশ করবেন, এরপর সেখানে থাকা বিভিন্ন কর্মচারীদের কাছে জিজ্ঞাসা করবেন যে আপনি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে চান তাহলে তারা আপনাকে বলে দিবে আপনার  কোন অফিসার আপনাকে ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে সহযোগিতা করবে। এরপর আপনি সেই অফিসারের কাছে যাবেন এবং তারা আপনার কাছে জানতে চাইবে আপনি কোন বিষয়ের উপর অ্যাকাউন্ট খুলতে চান  ( সঞ্চয় একাউন্ট, বাৎসরিক একাউন্ট,) এরপর নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্ট এর ধরন অনুযায়ী তারা আপনাকে একটি ফর্ম প্রদান করবে যা আপনাকে পূরণ করতে হবে।


ব্যাংক কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত যে ফর্মটি দেয়া হবে সেটি আপনি খুব ভালোভাবে এবং নির্ভুলভাবে পূরণ করবেন। এরপর সেখানে থাকা সকল তথ্য ও ভালোভাবে যাচাই করবেন এবং ফ্রম এর মধ্যে উল্লেখ থাকা সকল কাগজ পাতি ফ্রম এর সাথে জমা দিবেন। আপনার জমাকৃত সকল তথ্য ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ভালোভাবে যাচাই করবে এরপর যদি তাদের কাছে ঠিক মনে হয় তাহলে তারা আপনাকে ব্যাংকে একাউন্ট খোলার জন্য অনুমতি প্রদান করবে এর মাধ্যমে আপনি অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে পারবেন।

অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খোলার প্রকারভেদ ও সুবিধা

অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খোলার প্রকারভেদ ও সুবিধা সমূহ সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়বেন। আজকে আমি আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো অগ্রণী ব্যাংক এ একাউন্ট খোলার প্রকারভেদ সমূহ সম্পর্কে এবং কোন ধরনের একাউন্টে কি সুবিধা প্রদান করা হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে। চলুন দেরি না করে জেনে আসি অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খোলার প্রকারভেদ অসুবিধা সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত -

 সঞ্চয়ী হিসাব বা সঞ্চয়ী একাউন্ট  :

সঞ্জয় হিসাব বা সঞ্চয়ী একাউন্ট মূলত খোলা হয় ব্যক্তিগত সঞ্চার জন্য ব্যক্তিগত লেনদেন করার জন্য। এইভাবে টাকা জমা রেখেও আপনি মুনাফার মাধ্যমে উপার্জন করতে পারবেন।

 সুবিধা সমূহ  : 
  • সঞ্চয়ী একাউন্টে আপনি সহজেই টাকা লেনদেন করতে পারবেন যখন তখন।
  • সঞ্চয়ী একাউন্টে টাকা জমার পরিমাণ ন্যূনতম থাকে। ( মিনিমাম ডিপোজিট করার হার  ২০০ টাকা থেকে শুরু হয়  )
  • সঞ্চয়ী একাউন্টে মুনাফা লাভের সুযোগ থাকে।
  • সঞ্চয়ী একাউন্ট এর মাধ্যমে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনাকে এটিএম কার্ড, চেক বুক ও অন্যান্য সুবিধা প্রদান করবে।

চেকিং ব্যাংক একাউন্ট 

চেকিং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সাধারণত ব্যবসায়ীদের জন্য হয় যারা তাদের বাৎসরিক হিসাব চেকের মাধ্যমে লেনদেন করে কিংবা প্রতিদিন যারা চেকের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করে তাদের জন্য চেকিং ব্যাংক অ্যাকাউন্টটি উপযুক্ত।

 সুবিধা সমূহ  : 
  •  চেকিং ব্যাংক একাউন্টে জমাকৃত অর্থের ওপর কোন ধরনের মুনাফা দেওয়া হয় না।
  •  দৈনিক লেনদেনের জন্য বেশ সুবিধা জনক।
  •  চেকের মাধ্যমে লেনদেন করা যায় বা প্রেমেন্ট করা যায় 
  •  যেকোনো সময় নগদ অর্থ উত্তোলন করা সম্ভব হয়।

ফিক্সড ডিপোজিট একাউন্ট  : 

অগ্রণী ব্যাংক এ ফিক্সড ডিপোজিট একাউন্ট হল মূলত এমন ধরনের অ্যাকাউন্ট যেখানে কিছু নির্দিষ্ট পরিমাণের টাকা কিছু নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বরাদ্দ করে রাখা হয়। ফিক্সড ডিপোজিট একাউন্টে মুনাফার হার অন্যান্য একাউন্টে তুলনায় অধিক পরিমাণে থাকে।

 সুবিধা সমূহ  : 
  • যদি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বেশ কিছু পরিমাণ টাকা রাখা হয় তাহলে অধিক পরিমাণে মুনাফা পাওয়া যায়।
  • আপনারা চাইলে আপনাদের ইচ্ছা মত মুনাফা মাসিক, বাৎসরিক হিসাব এর মাধ্যমেও মুনাফা প্রেমেন্ট নিতে পারবেন।
  • আপনাদের পছন্দমত সময়ের জন্য আপনারা আপনাদের নির্দিষ্ট পরিমাণে টাকা অগ্রণী ব্যাংকের জমা রাখতে পারবেন  ( ৩ মাস, ৬ মাস, ১ বছর, ৫ বছর )
  • জমাকৃত প্রথম ডিপোজিট শুরু হয়  ১০, ০০০ টাকা থেকে তবে ব্যাংকের নীতির ওপর তা কম বেশি হতে পারে।

 স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলা :

আপনারা যদি অগ্রণী ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে চান তাহলে এই অ্যাকাউন্টটি হবে বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের জন্য। শিক্ষার্থীরা এখন ব্যবহার করে শিক্ষাগত উদ্দেশ্যর জন্য।

 সুবিধা সমূহ : 
  • স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য খুব কম মুনাফাই অ্যাকাউন্ট খোলা যায়।
  • ব্যাংক কর্তৃপক্ষ লেনদেন করার সুবিধার জন্য এটিএম কার্ড প্রদান করে থাকে।
  • ব্যাংক কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সুবিধা প্রদান করে।
  • ন্যূনতম ডিপোজিট শুরু হয় ১০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত যার সম্পূর্ণ ব্যাংক কর্তৃপক্ষের নীতির ওপর নির্ভরশীল হবে।

নন রেসিডেন্ট একাউন্ট  : 

এই নন রেসিডেন্ট একাউন্ট মূলত যারা বিদেশে থাকে তাদের জন্য। বিদেশে থাকাকালীন অবস্থায় যারা দেশে টাকা পাঠায় তারা এই একাউন্টের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন করে।

সুবিধা সমূহ  : 
  • বৈদেশিক মুদ্রা জমা কিংবা উত্তোলন করা যায়।
  • এই একাউন্টটি ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক লেনদেন করা যায়।

অপারেটর একাউন্ট সমুহ   : 

অগ্রণী ব্যাংকে অপারেটর একাউন্ট খোলা বলতে মূলত বোঝায় যখন দুইজন ব্যক্তি একত্রে কোন অ্যাকাউন্ট খুলতে চান। সেই অ্যাকাউন্ট এর মধ্যে তারা পারস্পরিক কিভাবে ব্যক্তিগতভাবে টাকা জমা কিন্তু উত্তোলন করতে পারবে।

 সুবিধা সমূহ  :
  • একাধিক ব্যক্তি একই সময়ে একই সাথে টাকা উত্তোলন কিংবা জমা করতে পারবে।
  • সকল সদস্যদের অনুমতি গ্রহণ করার পরে টাকা লেনদেন করার অনুমতি দেয়া হয়।
  •  সর্বনিম্ন ডিপোজিট  ৫০০ টাকা থেকে শুরু করা হয়।

অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমূহ 

অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমূহ সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়বেন। আজকে আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরব অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে।
  • জাতীয় পরিচয় পত্র : একজন বাংলাদেশী নাগরিক হিসেবে অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খোলার জন্য আপনাকে অবশ্যই আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র প্রদান করতে হবে। জাতীয় পরিচয় পত্র আপনার পরিচয় এবং আপনার সঠিক বয়স নির্ধারণে ব্যবহার করা হবে।
  • পাসপোর্ট : যদি কোন ব্যক্তি জাতীয় পরিচয় পত্র না থাকে বা কোন বিদেশি যদি বাংলাদেশে একাউন্ট খুলতে চাই এক্ষেত্রে তার পাসপোর্ট ব্যবহার করা হবে।
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি  : অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে হলে অবশ্যই আপনাকে পাসপোর্ট সাইজের ২ টি কিংবা ৩ টি ছবি প্রদান করতে হবে।
  • ঠিকানা যাচাই-বাছাইয়ের জন্য প্রমাণ  : আপনি যদি অগ্রণী ব্যাংক একাউন্ট খুলতে চান এক্ষেত্রে আপনি ফর্ম পূরণ করার সময় যে ঠিকানা প্রদান করবেন সেটি সঠিক কিনা সেটি যাচাই করার জন্য আপনাকে  কিছু কাগজ পাতি জমা দিতে হবে যেমন ( গ্যাসের বিল, বিদ্যুৎ বিলের কাগজ, পানির বিলের কাগজ ইত্যাদি )
  •  শিক্ষার্থীদের একাউন্টের জন্য সনদ  : যদি আপনি একজন ছাত্র হন এবং আপনি অগ্রণী ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে চান এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই আপনার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তরফ থেকে একটি সনদপত্র নিয়ে আসতে হবে।
  • পেশাগত সনদ প্রদান : যদি কেউ ব্যবসায়ী একাউন্ট খুলতে চান এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার ব্যবসা নিবন্ধন বা সনদপত্র প্রদান করতে হবে।

 অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খোলার প্রক্রিয়া সমূহ 

অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খোলার প্রক্রিয়া সমূহ সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়বেন। আশা করি আপনারা সকলে আমার আর্টিকেলটির মাধ্যমে অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খোলা, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও প্রক্রিয়া সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাবেন।

 ব্যাংকে নির্দিষ্ট শাখায় আবেদন ফ্রম পূরণ : 
  • অগ্রণী ব্যাংকে একাউন্ট খোলার জন্য আপনি প্রথমে নিকটস্থ অগ্রণী ব্যাংকের শাখায় গিয়ে একটি আবেদন ফরম পূরণ করবেন।
  • আবেদন ফরমের মধ্যে অবশ্যই আপনার ব্যক্তিগত তথ্য দিতে হবে যেমন ( নাম, ঠিকানা, পেশাগত তথ্য, যোগাযোগ নম্বর ইত্যাদি  )
 নথিপত্র জমা দিতে হবে : 
  • প্রয়োজনীয় ফ্রম বা আবেদন ফ্রম পূরণ করার পর আবেদন ফরম এর সাথে অবশ্যই আপনার প্রয়োজনীয় কাগজ পাতি যুক্ত করে ব্যাংক একাউন্টে জমা দিবেন ( প্রয়োজনীয় কাগজ পাতি গুলো হলো  NID, ছবি, ঠিকানা প্রমাণ, পেশাগত সনদ )
  • আপনার জমাকৃত তথ্য এবং নথিপত্র ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ভালোভাবে যাচাই বাছাই করার পর আপনাকে অ্যাকাউন্ট খোলার অনুমতি প্রদান করবে।
 মিনিমাম ডিপোজিট জমা করতে হবে  :
  • আপনি যে ধরনের অ্যাকাউন্ট খুলবেন সেই একাউন্টে ধরন অনুযায়ী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনাকে একটি নির্দিষ্ট অ্যামাউন্ট বলে দিবে যা আপনাকে মিনিমাম ডিপোজিট হিসেবে প্রথমে জমা করতে হবে।
  • সঞ্চয়ী একাউন্টের জন্য মিনিমাম ডিপোজিট সাধারণত  ২০০ টাকা 
  • বাৎসরিক একাউন্টের জন্য মিনিমাম ডিপোজিট সাধারণত  ১০০০-১০, ০০০ টাকা 
 ব্যাংক কর্তৃপক্ষের যাচাই ও অ্যাকাউন্ট খোলার অনুমোদন প্রদান : 
  • আপনি যখন ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কাছে আপনার সকল নথিপত্র এবং আবেদন ফ্রম ও প্রথম ডিপোজিট জমা করবেন তখন তারা আপনাকে আপনার নিজস্ব একাউন্ট খুলে দিবে।
  • সেই একাউন্ট এর ভিত্তিতে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট একাউন্ট নাম্বার, চেকবুক, এটিএম কার্ড কিনবা ডেবিট কার্ড প্রদান করবে।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রাফিকা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url