জেনে নিন শীতকালে সর্দি-কাশি দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা। নাকের সর্দি কমানোর উপায়
শীতকালে সর্দি-কাশি জনিত সমস্যা নিয়ে চিন্তিত? বুঝতে পারছেন না কিভাবে শীতকালে সর্দি কাশি থেকে নিস্তার পাবেন? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য। শীতকালীন সর্দি-কাশির সমস্যা গুলো বেশিরভাগ এর মধ্যেই লক্ষ্যণীয় থাকে। এর প্রধান কারণ হতে পারে আমাকে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম।
আজকে জানিয়ে দেবো কিভাবে গরম পানির বাষ্পো, আদা ও মধু, তুলসী পাতা, হলুদের দুধ, গরম পানির সঙ্গে লবঙ্গ মিশিয়ে, লেবু মধু ও আদা একসঙ্গে মিশিয়ে ঘরোয়াভাবে সর্দি কাশি দূর করবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পন্ন করুন। আমার আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনারা ওষুধ ছাড়াই ঘরোয়া ভাবে সর্দি-কাশি দূর করতে পারবেন ।
পেজ সুচিপত্রঃ শীতকালে সর্দি-কাশি দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা
- শীতকালে সর্দি কাশি দূর করার উপায়
- শীতকালে সর্দি দূর করার ১০ টি ঘরোয়া চিকিৎসা
- শীতকালে কাশি কমে আনার ১০ টি ঘরোয়া চিকিৎসা
- নাকের সর্দি দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা সমূহ
- শীতকালে হাঁচি ও সর্দি থেকে মুক্তির ঘরোয়া চিকিৎসা
- শীতকালে এলার্জিজনিত সর্দি থেকে মুক্তির উপায়
- শীতকালে সর্দি কাশির সমস্যা সম্পর্কে আমার মতামত
শীতকালে সর্দি কাশি দূর করার উপায়
শীতকালে সর্দি কাশি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি
সম্পূর্ণ করতে হবে। শীতকালে সর্দি কাশি জনিত সমস্যা সকলের মধ্যে লক্ষ্য করা যায়।
বিশেষ করে বাচ্চাদের এবং বয়স্কদের মধ্যে শীতকালীন সর্দি কাশির সমস্যাটি বেশি
বৃদ্ধি পায়। কারণ বাচ্চাদের দেহ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে এবং বৃদ্ধ বয়সে
মানুষের দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। যার ফলে তারা দ্রুত শীতকালীন যে কোন
জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হয়। তাই অবশ্যই আমাদেরকে শীতকালে বাচ্চা এবং বয়স্কদের
প্রতি বেশি যত্নশীল হতে হবে।
যদি শীতকালে সর্দি কাশির তারা কেউ আক্রান্ত হয় এ ক্ষেত্রে ওষুধ ছাড়ায় তারা
ঘরোয়া উপায় আদা ও মধু, তুলসী পাতা, দুধের মধ্যে হলুদ মিশিয়ে, গরম পানির মধ্যে
লবঙ্গ মিশিয়ে, আদা লেবু ও মধুর পানিও তৈরি করার মাধ্যমে সর্দি কাশি ঘরোয়া
উপায়ে দূর করতে পারবে। এ সকল ঘরোয়া উপায় ব্যবহার করলে আপনারা ঔষধের
তুলনায় অধিক কার্যকরী ভাবে এবং কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিহীনভাবে সর্দি কাশি
দূর করতে পারবেন।
শীতকালে সর্দি দূর করার ১০ টি ঘরোয়া চিকিৎসা
শীতকালে সর্দি দূর করা ঘর আছে কিসের সমস্যা সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার
আর্টিকেলটি সম্পন্ন করতে হবে। শীতকালে সর্দির সমস্যা সকলের মধ্যে দেখা যায়।
বিশেষ করে বাচ্চাদের মধ্যে বেশিরভাগ সময়ই শীতকালীন সর্দির সমস্যাটি লক্ষ্যণীয়
হয়। অবশ্য আমরা চেষ্টা করব যে কোন অসুখেরই ঘরোয়া ভাবে প্রতিকার করার। অতিরিক্ত
পরিমাণে ওষুধ সেবানের ফলে আমাদের শরীরে একটি দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতিসাধন হতে পারে।
তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে এসে কিভাবে ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমে শীতকালে সর্দি
দূর করা সম্ভব -
- আদা ও মধুর ব্যবহার : আদা আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহযোগিতা করে থাকে। আদা যদি চিবিয়ে খাওয়া যায় বা আদার রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে আমাদের সর্দি কমানোটা সহজ হয়। আদা চা খাওয়ার ফলেও সর্দি কমে আসে।
- গরম পানির বাষ্প ব্যবহার : শীতকালে আমাদের শ্বাসনালীর আদ্রতা কমে আসে গরম পানির বাষ্প নেওয়ার ফলে আমাদের শ্বাসনালীর আর্দ্রতা বৃদ্ধি করতে সহযোগিতা করে। যাদের সর্দি হওয়ার কারণে শ্বাস নিতে কষ্ট হয় তারা একটি বাটিতে গরম পানির বাষ্প ও ব্যবহার করার মাধ্যমে সর্দির কারণে শ্বাস নিয়ে সমস্যাটি দূর করতে পারবে।
- গরম দুধে হলুদের ব্যবহার : হলুদের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহযোগিতা করে। তো যদি শীতকালে সর্দি-জনিত সমস্যা হয় এক্ষেত্রে এক গ্লাস দুধের মধ্যে এক চা চামচ গুড়া হলুদ মিশিয়ে খেয়ে নিতে পারেন। এতে করে আপনার সর্দি সমস্যাটি দূর করা সম্ভব হবে।
- তুলসী পাতার ব্যবহার : তুলসী পাতার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল পদার্থ এবং অ্যান্টিভাইরাল গুণ। যদি আমাদের সর্দি-জনিত সমস্যা এক্ষেত্রে আমরা কয়েকটি তুলসীপাতা চিবিয়ে খেতে পারি অথবা তুলসী পাতার রস খেতে পারি যার ফলে আমাদের সর্দি সমস্যাটি কমে আসবে।
- লবণ পানির ব্যবহার : গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে খাওয়ার ফলে আমরা আমাদের সর্দি সমস্যাটি কমিয়ে আনতে পারব কারণ লবণ পানি সর্দি কমিয়ে আনতে সক্ষম।
- লেবু ও মধুর ব্যবহার : লেবুর মতো হয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যা আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহযোগিতা করে। এক্ষেত্রে এক গ্লাস পানির মধ্যে যদি এক চা চামচ লেবু এবং তার মধ্যে এক চামচ মধু মিশিয়ে পান করি এক্ষেত্রে আমাদের সর্দি দ্রুতই কমে আসবে।
- কাঁচা পেঁপের ব্যবহার : শীতকালে আমাদের শরীরে আদ্রতা কমে আসে যার ফলে আমাদের সর্দি কাশির মতো সমস্যা তৈরি হয় কাঁচা পেঁপে খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৃদ্ধি পায় এবং সর্দি কমে আসতে সহযোগিতা করে।
- গরম পানি ও ভিনেগার ব্যবহার : শীতকালে ঘরোয়া উপায়ে সর্দি কমাতে চাইলে এক গ্লাস গরম পানির মধ্যে এক চা চামচ ভিনেগার মিশিয়ে পান করুন এতে আপনাদের কমে আসবে।
- তেজপাতা ও এলাচ ব্যবহার : এক গ্লাস গরম পানি ভালোভাবে ফুটিয়ে নেয়ার পর তেজপাতা এবং এলাচ দিয়ে তারপরে সে বাস্কেট গ্রহণ করার মাধ্যমে সর্দি কাশি কমিয়ে আনা সম্ভব হয়।
- শসা ও মধুর ব্যবহার : শীতকালে যেহেতু আমাদের দেহের আদ্রতা কমিয়ে সেক্ষেত্রে সহসা ও মধুর ব্যবহার আমাদের শরীরের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সহযোগিতা করবে যার ফলে সর্দি কমিয়ে আনা সহজ হবে।
আরো পরুন ঃ আদার ঔষধি গুনাগুন ও উপকারিতা সম্পর্কে জানুন
শীতকালে কাশি কমিয়ে আনার ১০ টি ঘরোয়া চিকিৎসা
শীতকালে কাশি কমিয়ে আনার ১০ টি ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার
আর্টিকেলটি সম্পন্ন পড়ুন। শীতকালে ঠান্ডা হয়ে থাকার কারণে এবং ভাইরাস জনিত
কারণে কাশি বেড়ে যায় এক্ষেত্রে আপনারা যদি কিছু ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করেন তাহলে
এই কাশি কমিয়ে আনানো সম্ভব হবে এবং কাশি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন তাহলে চলুন জেনে
আসি শীতকালে কাশি কমিয়ে আনার বা কাশি নিয়ন্ত্রণ করার ১০টি ঘরোয়া চিকিৎসা
সম্পর্কে একটু বিস্তারিতভাবে।
- আদা ও মধুর ব্যবহার : শীতকালে আদা ও মধুর ব্যবহারের মাধ্যমে আপনারা কাশি কমিয়ে আনতে পারবেন। প্রাকৃতিক এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান।এক টুকরো আদা কুচির মধ্যে যদি এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেতে পারেন এতে এটি আপনাদের গলা পরিষ্কার করতে সহযোগিতা করবে এবং কাশি দূর করতেও সহযোগিতা করবে।
- হলুদ ও দুধ : হলুদের মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক এন্টি ব্যাকটেরিয়াল পদার্থ আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরক্ষমতা বৃদ্ধি করে। একলাস দুধের মধ্যে এক চা চামচ হলুদ মিশিয়ে পান করলে কাশির সমস্যা দূর করা সম্ভব হয়।
- তুলসী পাতা ও মধুর ব্যবহার : তুলসী পাতা ও মধু দুটি আমাদের কাশির জন্য খুবই কার্যকরী। তুলসী পাতার রস তৈরি করে তার মধ্যে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেলে আমাদের কাশি কমে আসবে।
- গরম পানির বাষ্প : গরম পানির বাষ্প গ্রহণ করার ফলে আমাদের গলায় যে আদ্রতা সৃষ্টি হয় সে আদ্রতা দূর করতে সহযোগিতা করে যার ফলে আমাদের কাশির সমস্যার দূর করা যায়।
- লবণ ও পানি গড়গড় : কাশির সমস্যা দূর করতে এবং গলা ব্যথা কমিয়ে আনতে লবণ ও পানি মিশিয়ে গড়গড় করার কোন তুলনা হয় না। কার সাথে কানে যদি আপনার গলায় ব্যথা থাকে এক্ষেত্রে গরম পানির মধ্যে হালকা লবণ মিশিয়ে গড়গড় করুন এতে আপনারা উপকার পাবেন।
- লেবু ও মধুর ব্যবহার : দেবের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক ভিটামিন সি যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে এক্ষেত্রে এক গ্লাস গরম পানির মধ্যে যদি আপনারা এক চা চামচ লেবুর রস যুক্ত করেন এবং তার মধ্যে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেতে পারেন এক্ষেত্রে আপনাদের কাশি কমে আসবে।
- পিঁপড়ের তেল ব্যবহার : পিঁপড়ের তেলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি সেপটিক এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল পদার্থ। পিঁপড়ের তেল গরম পানিতে মিশিয়ে তার তাপ গ্রহণ করার মাধ্যমে কাশি কমিয়ে আনা সম্ভব হয়।
- অধিক পানি পান করা : কাশি হওয়ার প্রধান কারণটি হচ্ছে আমাদের গলায় আদ্রতা সৃষ্টি হয় যার ফলে আমরা যদি প্রতিদিন পানি পান করে এক্ষেত্রে আমাদের কাশির সমস্যাটি প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে।
- এলাচ ও আদার ব্যবহার : কাশি দূর করার জন্য আপনারা এক গ্লাস গরম পানিকে ফুটিয়ে তার মধ্যে এলাচ ও আদা ছেড়ে দিন এবং পানি ভালোভাবে ফুটে যাওয়ার পর সেই পানিটি পান করুন এটি আপনাদের কাশি কমে আনতে সহযোগিতা করবে।
- শসা ও মধুর ব্যবহার : আমাদের শরীরে পানি শুনাতে দূর করে যার ফলে আমাদের শরীরের আদ্রতা বজায় রাখতে সহযোগিতা করে শসা ও মধু একসঙ্গে মিশে খাওয়ার ফলে কাশি কমে আনা সম্ভব হয়।
নাকের সর্দি দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা সমূহ
নাকের সর্দি দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা সমাজ সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার
আর্টিকেলটি সম্পন্ন করতে হবে। শীতকালে সর্দি সমস্যাটি অধিক বিরক্তিকর একটি
সমস্যা। শীতকালে ছোট হোক কিংবা বড় সকলের মধ্যে সর্দি সমস্যাটি লক্ষণীয় থাকে।
অতিরিক্ত পরিমাণের ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে এবং দেহের আদ্রতা কমে যাওয়ার ফলে
সর্দি-কাশির সমস্যা বৃদ্ধি পায়। তাহলে চলো নাকের স্রোতে দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা
সমূহ সম্পর্কে জেনে আসি -
- গরম পানির বাষ্প গ্রহণ : সর্দি সমস্যাটি হলে শ্বাস নিতে কষ্ট হয় এ ক্ষেত্রে গরম পানির বাষ্প গ্রহণ করার মাধ্যমে আমাদের শ্বাসনালী খোলা থাকে যার ফলে শ্বাস নিতে কষ্ট হয় না। পানির বাষ্প নিঃশ্বাসের মাধ্যমে গ্রহণ করুন।
- নাক পরিষ্কার রাখা : নাকে সর্দি দূর করার জন্য অবশ্যই আপনাকে প্রথমে নাক পরিষ্কার রাখতে হবে এ ক্ষেত্রে আপনারা ড্রপার ব্যবহার করে নাক পরিষ্কার রাখতে পারেন নাকের ভেতরে যেন কোন ধরনের সর্দি লেগে না থাকে এদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
- আদা চা গ্রহণ : আদা চায়ের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোন যা আমাদের শরীরের ও প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহযোগিতা করে নাকের সর্দি কমিয়ে আনতে ও আদা চা এর ভূমিকা রয়েছে অধিক পরিমাণে।
- তুলসী পাতা মধুর ব্যবহার : নাকের সর্দি কমিয়ে আনতে আপনারা তুলসী পাতা ও মধুর ব্যবহার করতে পারেন তুলসী পাতা মধুর মত রয়েছে প্রাকৃতিক এন্টিঅক্সিডেন্ট যা আপনাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহযোগিতা করবে এবং পাশাপাশি নাকের সর্দি কমিয়ে শ্বাসতন্ত্রকে কর্মক্ষম করে তুলবে।
- বেকিং সোডা ও পানির ব্যবহার : এক কাপ গরম পানির মধ্যে আপনারা আধা চা চামচ বেকিং সোডা মিশে এটি সরাসরি নাকে ব্যবহার করতে পারেন এতে নাকের সর্দি কমাতে সহযোগিতা করবে। নাকের মধ্যে থাকা স্লোমা পরিষ্কার করতে সহযোগিতা করবে।
শীতকালে হাঁচি ও সর্দি থেকে মুক্তির ঘরোয়া চিকিৎসা
শীতকালে হাঁচি ও সর্দি থেকে মুক্তির ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই
আমার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন। শীতকালে ঠান্ডা অতিরিক্ত থাকার কারণে অনেক সময়
হারছি কিংবা সর্দি-জনিত সমস্যা সৃষ্টি হয় এক্ষেত্রে আপনারা কিভাবে ঘরোয়া ভাবে
হাট চিকেন বা সর্দি সমস্যাটি দূর করবেন সে সম্পর্কে চলুন বিস্তারিত ভাবে জেনে আসি
-
- মধুর ব্যবহার : মধু আমাদের শরীরকে গরম রাখতে সহযোগিতা করে শীতকালে মধুর উপকারিতা রয়েছে অধিক পরিমাণে। অনেক গবেষণায় দেখা গিয়েছে মধু হাঁচি কাশি দূর করতে খুবই কার্যকারী সহযোগিতা করে থাকে। হাঁচি দূর করতে অবশ্যই আপনারা মধু ব্যবহার করবেন
- গরম পানির ভাপ: হাঁচি দূর করতে গরম পানির ভাব এর তুলনা হয় না। পার্টির মতো গরম পানি নিয়ে সেই গরম পানির ভাব গ্রহণ করার ফলে হাঁচি কমিয়ে আনতে সক্ষম হবেন।
- আদা চা গ্রহণ : আদা চায়ের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণ যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সহযোগিতা করে আদা চা খাওয়ার মাধ্যমে আপনারা হাঁচির সমস্যাটি কমিয়ে আনতে পারবেন।
- নাক পরিষ্কার রাখতে হবে : অনেক সময় নাকে জীবাণুর আক্রমণ হওয়ার কার ফলে বা এক্ষেত্রে না সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে।
শীতকালে এলার্জিজনিত সর্দি থেকে মুক্তির উপায়
শীতকালে এলার্জিজনিত সর্দি থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার
আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ করতে হবে। শীতকালে বাতাসে আদ্রতা কমে আসে এবং এবং বিভিন্ন
ধরনের সোয়েটার বা কাপড় জামা কাপড় থেকে এলার্জি সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
এক্ষেত্রে অবশ্যই আমাদের এলার্জিজনিত সমস্যা গুলো থেকে বিরত থাকতে হবে। তাহলে
চলুন জেনে আসি আল্লাহ যে জনিত সর্দি কমানোর উপায় সম্পর্কে।
আরো পরুন ঃ রসুন খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
শীতকালে এলার্জি কমিয়ে রাখতে পারে এমন খাবার আমাদেরকে অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে
যেমন কমলা, পেঁপে, টমেটো, ইত্যাদি এলার্জির সমস্যা দূর করতে সহযোগিতা করে
এক্ষেত্রে এলার্জিজনিত সর্দি ও কমাতে সহযোগিতা করবে। এলার্জি রয়েছে এমন সকল
বিষয় সহ থেকে আমাদেরকে অবশ্য বিরত থাকতে হবে যেমন ধুলা, পশুর লোম ইত্যাদি।
অতিরিক্ত পরিমাণে যদি এলার্জির জন্য সর্দি হয় এ ক্ষেত্রে আমাদের অবশ্যই
চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।
শীতকালে সর্দি কাশির সমস্যা সম্পর্কে আমার মতামত
শীতকালে সর্দি-কাশি সমস্যা সম্পর্কে আমার মতামত এটুকুই থাকবে যে অবশ্য আপনারা
বাচ্চাদেরকে এবং বয়স্কদের শীতকালে অধিক পরিচর্যার মধ্যে রাখবেন। কারণ বাচ্চাদের
এবং বয়স্কদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে যার ফলে তারা খুব সহজে যে কোন
জীবাণু দ্বারা সংক্রামিত হয় এবং সর্দি-কাশির সমস্যাটি তৈরি হয়।
ওর সাথে তুলনায় আপনারা চেষ্টা করবেন ঘরোয়া ভাবে সর্দি কাশির সমস্যা দূর করার।
ঔষধ আমাদের শরীরে দীর্ঘমেয়াদী পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। আজকে
আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমি আপনাদের সকলের উপকার করতে চেয়েছি। আশা করি আপনারা সকলে
আমার আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হবেন। আবার আর্টিকেল লেখার মধ্যে কোন ভুল ত্রুটি
থাকলে অবশ্যই আমাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
রাফিকা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url