ইউটিউব থেকে আয় করার সেরা ১৫ টি উপায়

আপনি কি ইউটিউব থেকে কিভাবে আয় করবেন সে বিষয় সম্পর্কে জানতে চান?  আপনিও কি ঘরে বসে এই টাকা ইনকাম করতে চান? তাহলে আজকে আপনাদের সকলকে জানিয়ে দেবো কিভাবে ঘরে বসে ইউটিউব  থেকে ১৫ টি  উপাইয়ে আয় করতে পারবেন। যারা বাসায় বসে থেকে অবসর সময়ে টাকা ইনকাম করার কথা ভাবছেন তাদের জন্য আজকে আমার এই আর্টিকেলটি খুবই উপকারী হবে। 

ইউটিউব থেকে আয় করা সেরা ১৫ টি উপায়

 আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে ঘরে বসে শুধুমাত্র ইউটিউব কে ব্যবহার করে আপনারা মাসে ৩০,০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। চলুন দেরি না করে জেনে আসি ইউটিউব থেকে আয় করে ১৫ উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত। 

ইউটিউব থেকে আয় করার সেরা ১৫ টি উপায় 

ইউটিউব থেকে আয় করার সেরা বৃষ্টি উপায় সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়তে হবে। আপনাদের মধ্যে এমন অনেকে রয়েছে যারা ঘরে বসে অবসর সময়কে কাজে লাগে কিভাবে আয় করবেন সে বিষয়ে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। আপনাদেরকে বলে রাখি আপনারা অবশ্যই সঠিক উপায় অবলম্বন করতে পারলে ঘরে বসেই ইনকাম করতে পারবেন। ইউটিউব থেকে বর্তমানে হাজার হাজার মানুষ ঘরে বসে ভিডিও তৈরি করার মাধ্যমে বা অন্যান্য উপায়ে ইনকাম করে থাকে। 

আপনিও যদি ইউটিউব কে ব্যবহার করে ইনকাম করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার মাধ্যম গুলোর সঠিক ধারণা নিতে হবে। ইউটিউবের মাধ্যমে আপনি ভিডিও তৈরি করে ইনকাম করতে পারবেন তবে শুধুমাত্র যদি আপনি একটি ভিডিও তৈরি করে ইউটিউবে ছেড়ে দেন এক্ষেত্রে আপনার টাকা ইনকাম হবে না তার জন্য আপনাকে কিছু প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে যাতে আপনার ভিডিওটি অনেক মানুষের কাছে পৌঁছে যায়। 

আপনাদের মধ্যে অনেকেরই মনে প্রশ্ন আসতে পারে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা কি হালাল না হারাম?  আসলেই ইউটিউবের মধ্যে যেমন ভাবে ইনকাম করতে চায় সে ঠিক তেমনভাবে ইনকাম করতে পারবে আপনি যদি মনে করেন আপনি হালাল উপাই ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে চান এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি হালাল উপায়েও ঘরে বসে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। হালাল উপায় বলতে আপনি সকলের জন্য উপকারী যে কোন ভিডিও তৈরি করে সবার মধ্যে ছড়িয়ে দিয়ে ইনকাম করতে চান তাহলে এটি অবশ্যই আপনার জন্য হালাল ইনকাম হবে কারণ আপনার ভিডিওটির মাধ্যমে মানুষ উপকৃত হচ্ছে। 

তো চলুন আর কথা না বাড়িয়ে জেনে আসি ইউটিউব থেকে ঘরে বসে ইনকাম করার সেরা ২০টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে। এই ১৫ টি অবলম্বন করে আপনারা ঘরে বসে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। ইউটিউব এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে অধিক পরিমাণে মানুষ জানার জন্য আসে এক্ষেত্রে ইউটিউব টা ব্যবহার করে আপনার ইনকাম করা সব থেকে বেশি সহজ হবে। ইউটিউব থেকে আয় করা সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন ।

ইউটিউব থেকে আয় করার সেরা ১৫ টি উপায় সমূহ 

ইউটিউব থেকে আয় করার সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে চলুন আমরা সংক্ষিপ্তভাবে জেনে আসি। উপায় গুলো সম্পর্কে একটু ধারণা দিয়ে দিব আপনাদেরকে এবং পরের অংশে আমি আপনাদের সঙ্গে  এই উপায় গুলো বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব। চলুন জেনে আসি ইউটিউব থেকে আয় করা সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে সংক্ষিপ্তভাবে - 
  • গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে : ইউটিউব থেকে আয় করার প্রথম উপায় হচ্ছে গুগল এডসেন্স। সম্পর্কে আপনাদের বিস্তারিত জানিয়ে দেবো। 
  • স্পন্সারশিপ এর মাধ্যমে : আপনারা চাইলে ইউটিউব থেকে স্পন্সারশিপ এর মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে দেব। 
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে : অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার মাধ্যমে আপনারা টাকা ইনকাম করতে পারবেন ইউটিউব থেকে। 
  • ব্র্যান্ডিং প্রোমোশন : এখনো ব্র্যান্ড কে প্রমোশন করার মাধ্যমে আপনার ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ইউটিউব থেকে আয় করা সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন ।
  • প্রোডাক্ট সেলিং : আপনি চাইলে ইউটিউব এর মাধ্যমে প্রোডাক্ট সেলিং করে ও টাকা আয় করতে পারবেন। 
  • বিজনেস মার্কেটিং : তুমি চাইলে বিজনেস মার্কেটিং করেও ইউটিউব থেকে টাকা আয় করতে পারেন।ইউটিউব থেকে আয় করা সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন । 
  • কনটেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে : আপনি চাইলে আপনার ইউটিউব এর মাধ্যমে কনটেন্ট রাইটিং করে আয় করতে পারেন। 
  • ফেসবুক মার্কেটিং : আপনি চাইলে আপনার ইউটিউব এর যে কোন ভিডিও ফেসবুকে পোস্ট করার মাধ্যমেও ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন। 
  • ভিডিও তৈরি করার মাধ্যমে : এগুলো তো আপনি ইউটিউবে আপনার পছন্দমত ভিডিও তৈরি করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। 
  • ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধির মাধ্যমে : প্রতিদিন ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধি করে ইনকাম করতে পারবেন। 
  • ইউটিউব এ মনিটাইজেশন অন করে : ইউটিউবে ভিডিও ছাড়ার পর ইউটিউবে মনিটাইজেশন অন করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। 
  • টুলস ব্যবহার করে : আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে প্রতিদিন ইউটিউব ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে ফলোয়ার বৃদ্ধি করে আয় করতে পারবেন। 
  • শর্ট ভিডিও তৈরি করে : আপনি চাইলে ইউটিউব থেকে শর্ট ভিডিও তৈরি করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। ইউটিউব থেকে আয় করা সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন ।
  • সামাজিক মাধ্যমে ইউটিউব চ্যানেল প্রচার করে : আপনার ইউটিউব চ্যানেলটিকে সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করে বা প্রচার করে ইউটিউবে বাড়িয়ে তোলার মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। 
  • ইউটিউব পার্টনার এর মাধ্যমে :  আমরা ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারব। 

ইউটিউব থেকে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আয় 

আপনারা চাইলে ইউটিউব থেকে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আয় করতে পারেন খুব সহজেই। আপনারা হয়তো জানেন কিভাবে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে আয় করা যায়। আর না জানলে চলুন আমি আপনাদেরকে বিস্তারিতভাবে বুঝিয়ে দিই। যদি আপনার আপনাদের ইউটিউব চ্যানেলে গুগল এডসেন্স অপশন টি অন করেন এক্ষেত্রে গুগল থেকে আপনাদের ভিডিওর মধ্যে কিছু এড দেখাবে যেগুলোর মাধ্যমে গুগল আপনাকে কিছু টাকা প্রেমেন্ট করবে আর এর মাধ্যমে আপনারা ইউটিউব থেকে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। 

প্রথমে আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে নেবেন এবং তারপর সেখানে সর্বনিম্ন ৫০ টা ভিডিও আপলোড করার পর আপনারা গুগল এডসেন্স এর জন্য আবেদন করবেন। এবং অবশ্যই আপনার মনে রাখবেন আপনাদের ইউটিউব চ্যানেলে কমপক্ষে 1000 সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে।  আপনার ইউটিউব চ্যানেলের যদি এক বছরের মধ্যে 1000 সাবস্ক্রাইবার কমপ্লিট হয় এবং 4000 ওয়াচটাইম কমপ্লিট হয় এক্ষেত্রে আপনি গুগল এডসেন্সে একাউন্ট তৈরি করে নিতে পারবেন এবং তারপরে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলটিকে গুগল এডসেন্স একাউন্ট এর সঙ্গে করে নিয়ে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। গুগল এডসেন্সে অ্যাকাউন্ট খোলার পর থেকে আপনার ইউটিউব ভিডিওর মধ্যে এড দেখানো হবে যার মাধ্যমে গুগল আপনাকে টাকা প্রদান করবে। 

ইউটিউব থেকে স্পনসরশিপ এর মাধ্যমে আয় করার উপায় 

ইউটিউব থেকে স্পন্সাসিপ এর মাধ্যমে আপনি চাইলে মাসে খুব ভালো পরিমাণে একটি অ্যামাউন্ট আয় করতে পারবেন। অনেকেই ইউটিউবে দুই তিন বছর কাজ করার পরে যখন ইউটিউব চ্যানেলে ৫০,০০০  সাবস্ক্রাইবার পূর্ণ হয়ে যায় তখন তারা ইউটিউব ভিডিও তৈরী করার পাশাপাশি  স্পন্সরশিপ এর মাধ্যমে আয় করা শুরু করে। এক্ষেত্রে তারা ভিডিও বানানোর মাধ্যমে যেমন প্রতি মাসে ইনকাম করে তেমনি স্পন্সরের মাধ্যমেও তার প্রতি মাসে ইনকাম করে এক্ষেত্রে তাদের ইনকাম টি দ্বিগুণ হয়ে যায়। 

এখন আপনাদেরকে বুঝিয়ে দেবো স্পন্সারসিপ এর মাধ্যমে কিভাবে আয় করতে পারবেন। হয়তোবা আপনাদের মধ্যে প্রশ্ন আসতে পারে স্পন্সরশিপ টা কি?  স্পনসরশিপ হচ্ছে এমন একটি বিষয় যেখানে আপনার একাউন্টে যদি প্রচুর পরিমাণে ভিউ আসে বা আপনার ইউটিউব চ্যানেলের যদি পঞ্চাশ হাজার সাবস্ক্রাইবার থাকে এক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের দোকান থেকে  বা কোম্পানি থেকে তাদের প্রোডাক্টগুলোকে অধিক মানুষের কাছে পৌছে দেয়ার জন্য আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করবে এবং আপনাকে তারা অনুরোধ করবে তাদের প্রোডাক্টগুলো আপনার ভিডিওর মধ্যে দেখানোর জন্য। এতে করে তারা তাদের প্রোডাক্টগুলোকে অধিক মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারবে এবং তাদের বিক্রয় বৃদ্ধি করতে পারবে। 

আপনি যদি বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্টগুলোকে আপনার ভিডিওর মধ্যে দেখাতে শুরু করেন সেটিই হবে স্পনসরশিপ এর মাধ্যমে আয়। কারণ যখন কোন কোম্পানি তার প্রোডাক্টগুলোকে আপনার ভিডিওর মাধ্যমে দেখানোর জন্য অনুরোধ করবে তখন তারা আপনাকে এর বিনিময়ে টাকা প্রদান করবে এতে করে আপনি স্পনসরশিপের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে। আশা করি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন কিভাবে আপনারা আপনাদের ইউটিউব  চ্যানেলে সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধি করে স্পঞ্জো শিপ এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।  ইউটিউব থেকে আয় করা সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন ।

ইউটিউব থেকে অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং করে ইনকাম করার উপায় 

ইউটিউব থেকে এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার লেখাটি সম্পন্ন করতে হবে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলতে বোঝাই যে কোন কোম্পানির প্রোডাক্ট যদি আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে বিক্রি হয় এক্ষেত্রে আপনি সেই কোম্পানির তরফ থেকে কিছু কমিশন পাবেন এটি হচ্ছে মূলত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং যদি আরও বিস্তারিতভাবে বোঝানো হয় তো আপনারা নিশ্চয়ই অ্যামাজনের নাম শুনেছেন অ্যামাজনে সকল ধরনের প্রোডাক্ট বিক্রি করা হয় সেখানে আপনারা সব ধরনের প্রোডাক্ট পাবেন। 

তো অনেক সময় দেখা যায় ফেসবুক চালায় তখন মাঝে মাঝে আমাদের সামনে amazon এর কিছু প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন আসে বা অনেকেই তাদের পোষ্টের মধ্যে অ্যামাজনের কিছু প্রোডাক্টের বিবরণ শেয়ার করে তো যদি সে বিবরণ দেখে কেউ বা বিষে বিজ্ঞাপন দেখে কেউ অ্যামাজন থেকে কোন প্রোডাক্ট ক্রয় করে এক্ষেত্রে amazon সেই বিজ্ঞাপন কিছু টাকা প্রদান করবে কমিশন হিসেবে। ইউটিউব থেকে আয় করা সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন ।

যদি আরো ভালোভাবে বোঝানো যায় তাহলে মনে করেন আমি একটি কোম্পানির মালিক আমি আমার কোম্পানির একটি জিনিস বেশি পরিবারে বিক্রি করার জন্য আপনাকে বললাম আপনি আপনার ভিডিওর মধ্যে আমার এই প্রোডাক্টটির বিবরণ শেয়ার করুন তো যদি আপনার ভিডিওর মধ্যে সেই প্রোডাক্ট এর বিবরণটা শেয়ার করার মাধ্যমে কি বিক্রি হয় তাহলে অবশ্যই আমি আপনাকে কিছু টাকা প্রদান করব  কমিশন হিসেবে আর এটি হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। আশা করি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন। 

আপনারাও আপনাদের ইউটিউব চ্যানেল খোলার পরে যদি সেখানে একদিনে পঞ্চাশ হাজার ভিউ আর নিয়ে আসতে পারেন তাহলে আপনারাও এফিলেট মার্কেটিং করতে পারবেন। এফিলেট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ভিউয়ার বা ভিজিটর খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনার ভিডিওতে যদি ভিউ বা ভিজিট না হয় এক্ষেত্রেএফলেট মার্কেটিং এর জন্য আপনি প্রস্তুত হতে পারবেন না কোন কোম্পানি আপনার কাছে তাদের প্রোডাক্ট স্পন্সর করবে না।  তাই অবশ্যই এফিলেট মার্কেটিং করার আগে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইবার এবং বৃদ্ধি করে ফেলুন। এর মাধ্যমে আপনি ঘরে বসেই এফিলেন্ট মার্কেটিং করে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন। 

ইউটিউবের মাধ্যমে ব্র্যান্ডিং প্রমোশন করে আয় করার উপায়  

ইউটিউবের মাধ্যমে ব্র্যান্ডিং প্রমোশন করে আপনারা ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন। আমাদের বাংলাদেশে অনেক ধরনের ব্র্যান্ড রয়েছে যারা তাদের ব্র্যান্ডকে প্রমোট করার জন্য ইউটিউবার এর দের সাহায্য নিয়ে থাকে। আপনারা হয়তোবা অনেক ক্ষেত্রে লক্ষ্য করেছেন যখন আপনারা কোন ভিডিও দেখেন বা কোন ইউটিউব চ্যানেলে ঢোকেন সেখানে দেখবেন বিভিন্ন ধরনের ব্র্যান্ডের লোগো দেয়া থাকে বা তারা ব্র্যান্ডের লোগোর অ্যাড শো করে। এখানে ব্র্যান্ডের লোগো বোঝাতে আপনারা মনে করতে পারেন গ্রামীণফোনের অ্যাড বা গ্রামীণফোনের লোগো অনেক ভিডিওর মধ্যে আপনারা গ্রামীণফোনের এড দেখতে পাবেন বা গ্রামীণফোনের লোগো দেখতে পাবেন এগুলো মূলত ফোন তাদের ব্র্যান্ড কে ভালোভাবে প্রমোট করার জন্য ইউটিউবারদের মাধ্যমে এটাকে প্রমোট করছে। ইউটিউব থেকে আয় করা সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন ।

ইউটিউবারদের ব্যবহার করে বড় বড় ব্র্যান্ডের তাদের ব্র্যান্ডকে আরো বেশি জনপ্রিয় করে তোলে। আপনারা যখন youtube-এর নাটক দেখবেন বা কোন বড় বড় ইউটিউবার এর ভিডিও দেখবেন তখন তাদের ভিডিওর নিচে বা ভিডিওর মাঝে রবির লোগো দেখা যায়, আবার গ্রামীণফোনের লোগো দেখা যায়, প্রাণ, ব্রাক ব্যাংক,  তো আপনার ইউটিউব চ্যানেল যখন একটি ভালো পর্যায়ে পৌঁছে যাবে যখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলে প্রচুর পরিমাণে ভিউ আসবে বা সাবস্ক্রাইবার ওয়ান মিলিয়ন হয়ে যাবে তখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলেও এই রকম বড় বড় ব্র্যান্ডের  কোম্পানিগুলো তাদের ব্র্যান্ডকে প্রমোশন করার জন্য আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করবে বা তারা আপনাকে তাদের স্পনসরশিপের মেম্বার হওয়ার জন্য বলবে আর এর মাধ্যমে আপনি তাদের কাছ থেকে একটি ভালো এমাউন্টের কমিশন পাবেন। তো আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন কিভাবে ইউটিউব থেকে ব্র্যান্ড প্রমোশনের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। 

ইউটিউব থেকে প্রোডাক্ট সেলিং এর মাধ্যমে আয় করার উপায় 

ইউটিউব থেকে প্রোডাক্ট সেলিং এর মাধ্যমে আপনি খুব ভালো মানের একটি এমাউন্ট প্রতিমাসে আয় করতে পারবেন। আপনারা নিশ্চয়ই দেখেছেন অনেক বড় বড় ইউটিউব চ্যানেল আছে আমাদের বাংলাদেশের যেগুলা বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট সেল করে এবং তার মাধ্যমে তারা খুব ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারে। কিভাবে ইনকাম করে খুব ভালো পরিমাণে আপনি একটু চিন্তা করেন  ইউটিউবে তাদের প্রোডাক্টগুলো নিয়ে ভিডিও বানায় এবং সেই ভিডিওগুলো ভিউ হওয়ার মাধ্যমে তারা প্রথমত ইনকাম করছে এবং দ্বিতীয়তঃ সেই ভিডিওগুলো দেখে যারা প্রোডাক্টটিকে ক্রয় করছে তার মাধ্যমেও তারা এটি ভালো পরিমাণে ইনকাম করছে। ঠিক এইভাবে তারা দুই রকম ভাবে প্রতিমাসে খুব ভালো পরিমাণে একটি ইনকাম করতে পারছে। 

এখন আপনি নিশ্চয়ই ভাবছেন আপনি কিভাবে প্রোডাক্ট সেলিং এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন?  জ্বি আপনিও ঘরে বসেই ব্যবহার করে প্রোডাক্ট সেলিং এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। আপনার যদি ইউটিউবে খুব বেশি পরিমাণে ভিউ না থাকে আপনার ইউটিউব  এ খুব বেশি পরিমাণে সাবস্ক্রাইবার নেই  সে ক্ষেত্রে দুশ্চিন্তার কারণে কারণ আপনার প্রোডাক্ট সিলিং এর ক্ষেত্রে আমার ভিউজের কোন বিষয় থাকে না আপনি চাইলে আপনার নিজস্ব প্রোডাক্ট বা অন্য কারো প্রোডাক্ট আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিওর মাধ্যমে অধিক মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন এবং এর ফলে আপনি আপনার সেই প্রোডাক্ট এর জন্য ক্রেতা সংগ্রহ করতে পারবেন। যদি আপনার সেই প্রোডাক্টটি কারো পছন্দ হয় তাহলে অবশ্যই সে আপনার সঙ্গে প্রোডাক্টটি যোগাযোগ করবে এর মাধ্যমে আপনি আপনার প্রোডাক্টটি বিক্রি করতে পারবেন। 

তবে ইউটিউবে প্রোডাক্ট ছেলের মাধ্যমে ইনকাম করতে হলে আপনাকে অবশ্যই আপনি যে প্রোডাক্টটি সেল করতে চাচ্ছেন সেই প্রোডাক্টের একটি ভালো মানের ভিডিও ধারণ করতে হবে। এবং সেই ভিডিওটি ইউটিউবে পোস্ট করার পরে সেই ভিডিও লিংকটি অন্য বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে রাখতে হবে যাতে শুধুমাত্র ইউটিউব থেকে নয় অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া থেকেও আপনার ভিজিটর আসে এবং আপনার প্রোডাক্টটি অধিক মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে আপনার প্রডাক্টিভ বিক্রি করা সহজ হবে। ইউটিউব থেকে প্রোডাক্ট সিলিং এর মাধ্যমে ইনকাম ক্ষেত্রে আপনি দুই ভাবে লাভবান হতে পারেন  প্রথমত,  আপনি ইউটিউব এসে প্রোডাক্টের সম্পর্কে যে ভিডিও ধারণ করেছেন সেটির ভিউ বাড়ার সাথে আপনার ইউটিউবের ইনকাম বৃদ্ধি পাবে এবং দ্বিতীয়তঃ আপনি যে প্রোডাক্টের ভিডিও ধারণ করে রেখেছেন ভিডিওর মাধ্যমে মানুষজন আপনার প্রোডাক্টটি ক্রয় করবে যার মাধ্যমে ও আপনি ইনকাম করতে পারছেন। আশা করি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন কিভাবে আপনি ইউটিউব থেকে ফেল করার মাধ্যমে একটি ভালো মানের আয় নিয়ে আসতে পারবেন প্রতি মাসে। 

ইউটিউব থেকে আয় করা সেরা ১৫ টি উপায়

ইউটিউব থেকে বিজনেস মার্কেটিং করে আয় করার উপায় 

ইউটিউব থেকে বিজনেস মার্কেটিং করে আয় করার উপায় সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আজকের আর্টিকেলটি সম্পন্ন করতে হবে। আপনি চাইলেই আপনার ইউটিউব চ্যানেলকে ব্যবহার করে বিজনেস মার্কেটিং এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার যদি নিজস্ব কোন ব্যবসা থাকে সেটা ছোট হোক বা বড় আপনি চাইলে অন্য কারো ব্যবসা কেউ প্রমোট করার মাধ্যমে ইউটিউব থেকে বিজনেস মার্কেটিং করে আয় করতে পারবেন। এক্ষেত্রে ধরুন আপনার একটি আমের ব্যবসা আছে যেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের আম বিক্রি করে থাকেন তো আপনি যদি চান তাহলে আপনার সেই আমের বিজনেসের ক্ষেত্রে আপনি সব আমকে নিয়ে একটি ভিডিও তৈরি করে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করুন  এবং সেখানে আপনি আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করার সব ঠিকানা গুলোকে উল্লেখ করে দিন যার ফলে আপনার ভিডিওটি যদি কোন মানুষ দেখে এবং আপনার কাছ থেকে আম ক্রয় করতে চাই  তাহলে তিনি আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করবে এক্ষেত্রে আপনার ব্যবসা লাভজনক হবে আপনি আপনার বিজনেস থেকে আয় করতে পারবেন। 

আপনার যদি কোন ধরনের প্রতিষ্ঠান থাকে এক্ষেত্রে সেই প্রতিষ্ঠানের পরিচিতি আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মধ্যে পোস্ট করার মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। যেমন আপনার যদি একটি ফ্রিল্যান্সিং ইনস্টিটিউট থাকে সেখানে আপনি কি ধরনের কাজ শিখিয়ে থাকেন এগুলো সম্পর্কে একটি ভিডিও ধারণ করে আপনি ইউটিউবে পোস্ট করলেন। এবং সেই প্রশ্নের মধ্যে আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করার ঠিকানা রয়েছে। এক্ষেত্রে যদি কোন ব্যক্তি আপনার এই ভিডিওটি দেখে আপনার ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করার জন্য আগ্রহী হয় তাহলে তারা আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করবে এর মাধ্যমে আপনি ইউটিউব থেকে বিজনেস মার্কেটিং করে আয় করতে পারবেন। আবার আপনি যদি কোন কাজের দক্ষ হন যেমন আপনি যদি গ্রাফিক ডিজাইন কালে তখন এক্ষেত্রে আপনি আপনার গ্রাফিক্স ডিজাইন এর দক্ষতা সম্পর্কিত একটি ভিডিও ধারণ করে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করবেন এবং আপনার কাছ থেকে গ্রাফিক ডিজাইন করে নিতে চাই এ ক্ষেত্রে আপনি কত টাকা চার্জ করেন বা আপনি কত টাকা নেন এগুলো সব কিছু উল্লেখ করে আপনি ভিডিওটি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করবেন। যদি কোন ব্যক্তি আপনার কাছ থেকে গ্রাফিক  ডিজাইন করে নিতে চায় তাহলে তারা আপনার সাথে যোগাযোগ করবে এবং যার ফলে আপনার ইউটিউব থেকে আপনার বিজনেস মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় হবে। 

ইউটিউব থেকে কন্টেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে আয় করার উপায় 

ইউটিউব থেকে কন্টেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে আয় করার উপায় সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পন্ন করতে হবে। বর্তমানে পৃথিবীতে যে কোন কিছুই জানতে হলে গুগলে সার্চ করে এক্ষেত্রে গুগলে প্রতিটি বিষয়ের জন্যই ক্যাটাগরি রয়েছে আপনি আপনার ইউটিউবে যে বিষয়ে ভিডিও আপলোড করবেন সেটি আপনার একটি ক্যাটাগরি হিসেবে তৈরি হবে। এক্ষেত্রে আপনি যদি ইউটিউব থেকে কন্টেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে আয় করতে চান তাহলে আপনি প্রথমেই ব্লগার ওয়েবসাইটে একটি ব্লগ একাউন্ট খুলে নেবেন যেগুলো ফ্রি থিম থাকে সেই ফ্রি থিমগুলোকে অ্যাপ্লাই করে আপনার ব্লগ অ্যাকাউন্টটি সুন্দরভাবে সাজিয়ে নেবেন।

 আপনারা চাইলে টপ লেভেলের ডমেইন ব্যবহার করতে পারেন আবার আপনারা চাইলে ফ্রি ডোমেনা ব্যবহার করতে পারেন যার মাধ্যমে আপনি আপনার ইউটিউবের যে বিষয়ে ভিডিও তৈরি করেছেন সেই একই বিষয়ে সঙ্গে মিল রেখে একটি কনটেন্ট আপনি আপনার ব্লগ পোস্টে প্রকাশ করবেন এবং সেই কনটেন্ট এর মধ্যে আপনি আপনার ইউটিউব ভিডিওটি যুক্ত করে দেবেন এতে করে মানুষ যখন আপনার সেই বিষয়টি সম্পর্কে গুগলে সার্চ করবে তখন গুগল আপনার কনটেন্টটি তাদের সামনে তুলে ধরবে এবং আপনার কনটেন্টটি পড়ার পরে আপনার লেখাটি তাদের কাছে পছন্দ হলে তারা আপনার ইউটিউব মাধ্যমে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে প্রবেশ করবে এবং যার ফলে আপনার ইউটিউব ভিডিওর ভিউ বৃদ্ধি পাবে এবং এভাবেই আপনি ইউটিউব থেকে রাইটিং এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। 

ইউটিউব থেকে ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করার উপায় 

ইউটিউব থেকে ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করার উপায় সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি আজকে সম্পন্ন করতে হবে। আপনারা অনেক সময় ফেসবুক ব্যবহার করার ক্ষেত্রে লক্ষ্য করে থাকবেন যে অনেকেই তাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এর মধ্যে তাদের নিজস্ব বা অন্য কারো ভিডিওর লিংক শেয়ার করে থাকে আপনারা হয়তো জানেন না এই লিংক শেয়ার করার মাধ্যমে তারা ইউটিউব থেকে ইনকাম করে। আপনিও চাইলে আপনার ইউটিউব ভিডিওর লিংকটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতে পারবেন যখন আপনি আপনার ইউটিউব ভিডিও লিংকটি শেয়ার করবেন 

তখন ফেসবুক থেকে কিছু ভিজিটর সেই লিংক এর মাধ্যমে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে প্রবেশ করবে এবং আপনার ইউটিউবের ভিডিওগুলো কে ভালো লাগলে তারা সাবস্ক্রাইব করবে  আপনার ইউটিউব চ্যানেলটিকে এবং আপনার ভিডিওতেও ভিউ করবে যার মাধ্যমে আপনি ইউটিউব থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। নিশ্চয়ই আপনি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে ইউটিউব থেকে আপনি ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। ইউটিউব থেকে আয় করা্র সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন।

ইউটিউব থেকে ভিডিও তৈরির মাধ্যমে ইনকাম করার উপায় 

ইউটিউব থেকে ভিডিও তৈরি করার উপায় সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পন্ন করতে হবে। আপনারা দেখেছেন ইউটিউবে প্রতিদিন হাজার হাজার পরিমানে ভিডিও পোস্ট হয় আর এই ভিডিওগুলো পোস্ট করা পাশাপাশি তারা আই ইনকাম করে এ ক্ষেত্রে আপনিও আপনার ইউটিউব চ্যানেলের প্রতিদিন ভিডিও পোস্ট করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য প্রথমে আপনাকে একটা ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে এবং আপনি যে বিষয়ে ভিডিও বানাতে চাচ্ছেন সেই বিষয়টি ভালোভাবে নির্বাচন করতে হবে এবং সেই বিষয় সম্পর্কে একটি ভিডিও তৈরি করে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করতে হবে। ইউটিউব থেকে আয় করা সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন ।

আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে আপনার ভিডিওটি প্রকাশ করার মাধ্যমে বৃদ্ধি করতে পারবেন এবং ভিউ বৃদ্ধি করার পাশাপাশি আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ইনকাম বাড়িয়ে তুলতে পারবেন।  প্রতিদিন আপনার ইউটিউব চ্যানেলে অন্তত একটি করে ভিডিও আপলোড করবেন আপনি যদি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে প্রতিদিন একটি করে ভিডিও আপলোড করতে পারেন এতে করে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে বেশি করতে পারবেন। তবে আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য ধরতে হবে এমন নয় যে আপনি একটি ভিডিও পোস্ট করার সাথে সাথেই করতে পারবেন আপনাকে অনেকগুলো পোস্ট করতে হবে এবং আপনার ইউটিউব  চ্যানেলকে সকলের কাছে পরিচিত করে তুলতে হবে। 

ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধির মাধ্যমে ইনকাম করার উপায় 

ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধির মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। প্রথমে আপনাকে ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে এবং সেই ইউটিউব চ্যানেলের মধ্যে আপনাকে প্রতিদিন অন্তত তিনটা করে ভিডিও আপলোড করতে হবে। এবং প্রতিদিন ভিডিও আপলোড করার পরে সেই ভিডিওগুলো অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায়  সেয়ার করতে হবে যাতে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিউয়ার আসে। যখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলে প্রচুর পরিমাণে ভিউয়ার আসবে এবং আপনার ইউটিউব ভিডিও গুলো যদি কারো কাছে পছন্দ হয় তাহলে তারা আপনার চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব করে রাখবে। ইউটিউব থেকে আয় করার সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন ।

আপনার চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব করার মাধ্যমে তাদের কাছে আপনার সকল ভিডিও দ্রুত পৌঁছে যাবে। এক্ষেত্রে সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধি করার জন্য আপনাকে অবশ্যই মানসম্মত ভিডিও তৈরি করতে হবে এবং এমন ভিডিও তৈরি করতে যেগুলো মানুষের কাছে পছন্দ হবে আগ্রহ সহকারে সেগুলো দেখবে। অবশ্যই আপনাকে মানুষের উপকার হবে এই ধরনের ভিডিও তৈরি করতে হবে অসৎ উপায় কখনোই আপনি ভিডিও তৈরি করে খুব বেশি দিন আয় ইনকাম করতে পারবেন না। অন্য কারো ভিডিও আপনি চুরি করে আপনার ইউটিউব  চ্যানেলে পোস্ট করতে পারবেন না এতে ইউটিউব কোম্পানি থেকে আপনার চ্যানেলটি দেয়া হবে। অবশ্যই ইউটিউব ভিডিও বানানো থেতে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। আপনি যদি  ইউটিউব ভিডিও বানাতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার সাবস্ক্রাইবার খুব কম সময়ের মধ্যে বৃদ্ধি পাবে। ইউটিউব থেকে আয় করা সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন ।

ইউটিউবে মনিটাইজেশন অন করার মাধ্যমে আয় করার উপায় 

ইউটিউবে মনিটাইজেশন অন করার মাধ্যমে  কিভাবে আপনি আয় করবেন এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পন্ন করতে হবে। ইউটিউবে মূলত মনিটাইজেশন অন করার মাধ্যমে আয় ইনকাম শুরু হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে অবশ্য আপনাকে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে এবং ইউটিউব চ্যানেলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিডিও পোস্ট থাকতে হবে এবং আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মধ্যে অন্তত ৫০০০ সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে। ইউটিউব থেকে আয় করার সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন ।

যখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মধ্যে ৫ হাজার সাবস্ক্রাইবার হয়ে যাবে এবং আপনার প্রতিটি ভিডিওর মধ্যে ১০০০ করে ভিউ আসবে তখন আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে মনিটাইজেশন অন করার মাধ্যমে ইনকাম করা শুরু করতে পারবেন। তবে মনিটাইজেশন অন করার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ৪ হাজার ওয়াচ টাইম এর একটি শর্ত পূরণ করতে হবে। যদি আপনি ৪ হাজার ওয়াচ টাইম এর শত পূরণ করে ফেলেন এক্ষেত্রে আপনি ইউটিউবে মনিটাইজেশন অন করে আয় করতে পারবেন।
 
ইউটিউব থেকে আয় করা সেরা ১৫ টি উপায়

ইউটিউবে শর্ট ভিডিও তৈরি করার মাধ্যমে ইনকাম 

ইউটিউবে শর্ট ভিডিও তৈরি করার মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পন্ন করতে হবে। আপনারা হয়তো জানেন না জাপানে কিন্তু ফেসবুক ও ইউটিউব অ্যাপে ভিডিও পোস্ট করা নিষিদ্ধ এক্ষেত্রে জাপানি মানুষেরা টিকটক ব্যবহার করে থাকে এবং তারা শর্ট ভিডিও তৈরি করে। তো আপনি যদি মনে করেন আপনি নিজের ভিডিও তৈরি করবেন না বরং আপনি জাপানিদের ভিডিওগুলোকে কপি করে নিয়ে এসে ইউটিউবে পোস্ট করবেন এক্ষেত্রে আপনার পক্ষে খুব সুবিধা হবে আপনার ইউটিউব চ্যানেলটিকে খুব দ্রুত মানুষের কাছে জনপ্রিয় করে তোলা।ইউটিউব থেকে আয় করা সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন ।

কারণ যেহেতু জাপানিজরা কখনোই ইউটিউব চ্যানেলে কোন ভিডিও পোস্ট করেনি এক্ষেত্রে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও পোস্ট করার ক্ষেত্রে কোন কপিরাইট আসবে না যার কারণে আপনি জাপানিদের টিক টক ভিডিও গুলোকে একটু ইডিট মডিফাই করে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করতে পারবেন। জাপানিদের টিক টক ভিডিও গুলো বাচ্চাদের কাছে খুবই জনপ্রিয় আপনি বাচ্চাদেরকে আকর্ষণ করতে চাইলে  জাপানিতে টিক টক ভিডিও গুলোকে মডিফাই করে এবং আপনার সাউন্ড দেয়ার মাধ্যমে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করে আয় ইনকাম করতে পারেন। ইউটিউব থেকে আয় করার সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন্।

ইউটিউব  চ্যানেলে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আয় করার উপায় 

ইউটিউব চ্যানেলে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারবেন। আপনি চাইলেই আপনার ইউটিউব চ্যানেলটিকে খুব দ্রুত মানুষের কাছে জনপ্রিয় করে তুলতে পারেন। আপনাদের মনে হয়তো প্রশ্ন আসবে কিভাবে?  অবশ্যই আপনি পারবেন কারণ আপনি যখন আপনার  ইউটিউব চ্যানেলে প্রচুর পরিমাণে ভিডিও ছাড়বেন এবং সেই ভিডিওগুলো লিংক আপনি বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করবেন তাহলে সেই সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিজিটর আসবে। 

যাদের আপনার ভিডিওটি পছন্দ হবে তারা আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার লিংকগুলোর মধ্যে ক্লিক করে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে এসে আপনার ভিডিওগুলো কে দেখবে এবং এর মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। যদি আপনি আপনি ইউটিউব চ্যানেলের লিংকটি সোশ্যাল মিডিয়ার ফলো করেন এভাবে আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি অনেক মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। ইউটিউব থেকে আয় করার সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন ।

ইউটিউব থেকে টুলস ব্যবহার করে আয় করার উপায় 

ইউটিউব থেকে টুলস ব্যবহার করে আয় করার উপায় সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আপনাকে আমার আর্টিকেলটি সম্পন্ন করতে হবে। প্রথম অবস্থায় আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে প্রতিদিন ভিডিও আপলোড করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেহেতু আমাদের একাউন্ট নতুন সে ক্ষেত্রে আমাদেরকে প্রতিদিন অন্তত পাঁচটা করে ভিডিও আপলোড করতে হবে। ইউটিউব থেকে আয় করা সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন ।

আমরা যদি আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে প্রতিদিন অন্তত পাঁচটা করে ভিডিও আপলোড করি এবং ভিডিও করার বিষয়গুলো যদি সাম্প্রতিক হয় এক্ষেত্রে আমাদের ভিডিও দ্রুত মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে এবং আমাদের ফলোয়ার বৃদ্ধি পাবে। আমাদের ইউটিউব ভিডিওতে যদি ভিউ অনেক বেশি হয় এবং দিদিভাই এক্ষেত্রে আমরা ইউটিউব থেকে খুব সহজে আয় করতে পারবো। ইউটিউব থেকে আয় করা সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন ।

ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামের মাধ্যমে আয় করার উপায় 

ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামের মাধ্যমে আয় করার উপায় সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পন্ন করতে হবে। প্রথম অবস্থায় আমাদের ইউটিউব চ্যানেলের ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার একদমই কম থাকবে কারো কারো ভিউ বা সাবস্ক্রাইবার একদমই হবে না। এক্ষেত্রে প্রথম অবস্থায় আমাদের ইনকাম করাটা কঠিন হয়ে পড়বে। তাই আমরা চেষ্টা করব আমাদের ভিডিওগুলো কি অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ার করার এতে আমাদের  ইউটিউব ভিউ বাড়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

আমাদের ইউটিউব চ্যানেলের যদি খুব কম পরিমাণে সাবস্ক্রাইবার এবং খুব কম পরিমাণে ভিউ হয়ে থাকে এক্ষেত্রে আমরা প্রথম অবস্থায় ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামে যুক্ত হতে পারি। ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রাম এ আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে বিজ্ঞাপন  দেখানোর জন্য ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামের যোগ দিতে হবে। এই ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামটি তাদের কোম্পানির  বিজ্ঞাপন  দেখানোর মাধ্যমে যে ইনকাম করে সেগুলো যে কনটেন্ ক্রিয়েটের গুলো ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামের বিজ্ঞাপন তাদের ইউটিউব ভিডিওতে দেখায় তাদের সঙ্গে শেয়ার করে নাই। 

তার মানে যদি ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রাম এর কোন বিজ্ঞাপন আপনি আপনার ইউটিউব ভিডিওতে দেখান এবং তার মাধ্যমে আপনি ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রাম এর কাছ থেকে কিছু কমিশন পাবেন। 

ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় সম্পর্কে আমার মতামত 

যারা ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করতে চান আমি বলবো ইউটিউব তাদের জন্য সবথেকে ভালো মাধ্যম ঘরে বসে ইনকাম করার।  ইউটিউব থেকে আয় করা সেরা ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানার মাধ্যমে আপনিও ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রাফিকা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url