চোখ উঠা ভাইরাসের ঘরোয়া চিকিৎসা , চোখ ওঠা ভাইরাসের লক্ষণ ও প্রতিকার
চোখ উঠা ভাইরাসের ঘরোয়া চিকিৎসা , চোখ ওঠা ভাইরাসের লক্ষণ ও প্রতিকার
সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য। শীতকালীন সময়ে চোখ
ওঠা ভাইরাসের প্রকোপ অতিক্ষণ বেড়ে যায়।
চোখ উঠলে করণীয় কি? চোখ উঠলে কি কি
খাওয়া যাবেনা? চোখ ওঠার লক্ষণ? চোখ ওঠার উপকারিতা? ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে আজকের
আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদেরকে জানিয়ে দেব। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে আসি চোখ
উঠা ভাইরাসের ঘরোয়া চিকিৎসা , চোখ উঠা ভাইরাস এর লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে
বিস্তারিত।
পেজ সুচিপত্র ঃ চোখ ওঠা ভাইরাসের লক্ষণ ও প্রতিকার
চোখ ওঠার ভাইরাস ও চোখ ওঠার কারণ সমূহ
চোখ ওঠার ভাইরাস ও চোখ ওঠার কারণসমূহ সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি
সম্পন্ন করুন। চোখ ওঠার যেমন অপকারিতা রয়েছে তেমনি বেশ কিছু উপকারিতাও
রয়েছে। তবে আপনাদেরকে অবশ্যই জানতে হবে চোখ ওঠার কারণ গুলো কি হতে পারে। আজকে
আমার আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো চোখ ওঠার কারণ সম্পর্কে এবং
চোখ ওঠার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে। চোখ উঠা ভাইরাসের আরও একটি নাম রয়েছে
তা হল কোনজংটি ভাইরাস।
চোখ উঠার প্রধান কারণ হতে পারে ভাইরাস দ্বারা আক্রমণ যেমন খুবই সাধারণ
সর্দি বা কাশির ভাইরাস দ্বারাও চোখ উঠার ভাইরাস সংক্রামিত হয়।আবার বিভিন্ন
রাসায়নিক দ্রব্যের সংস্পর্শে আসার মাধ্যমেও এই ভাইরাসটি সংক্রামিত হতে পারে।
অনেক সময় বাতাস বা ধোঁয়ার মাধ্যমে চোখে আঘাত সৃষ্টি হলে এই ভাইরাসটি সংক্রমিত
হতে পারে। শীতকালের ঠান্ডা আবহাওয়া বা অনেক সময় মশার কামড়ের মাধ্যম চোখ উঠা
ভাইরাস সংক্রামিত হয়।
শীতকালীন চোখ উঠার ১০ টি প্রধান কারণ সমূহ
শীতকালীন চোখ ওঠার ১০ টি কারণ সমূহ সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার। শীতকালে চোখ
উঠার কিংবা চোখের সর্দি ও ইনফেকশন হওয়ার বিভিন্ন ধরনের কারণ থাকতে পারে। শীতের
সময় ঠান্ডা এবং তাপমাত্রায় অতিরিক্ত পরিমাণে শুষ্ক হয় প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক
সময় দুর্বল হয়ে পড়ে। যার ফলে আমাদের চোখে এবং আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের
সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে আসি শীতকালীন চোখ ওঠার দশটি
প্রধান কারণ সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে -
- শীতকালের বাতাসে শুষ্কতা বেশি : শীতকালে বাতাস শুকনো হয়ে যায় যার ফলে আমাদের চোখের যে পর্দা থাকে তার শুকিয়ে যায় এবং চোখের মধ্যে একটি শুষ্কতা সৃষ্টি হয়। এতে চোখ অনেক সময় চুলকায় আবার চোখে জ্বালা পোড়া অনুভূত হয়।
- ঠান্ডা আবহাওয়া : ঠান্ডা আবহাওয়া আমাদের চোখের ওপরে একটি প্রভাব সৃষ্টি করে। আর শীতকালে যেহেতু আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় এক্ষেত্রে খুব সহজেই যে কোন জীবাণু দ্বারা আমাদের চোখ সংক্রামিত হয়।
- ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার ইনফেকশন : শীতকালে ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। যার ফলে শীতকালে চোখ ওঠার সমস্যাটি অধিক পরিমাণের সংক্রামিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- এলার্জিজনিত সমস্যা : কিছু মানুষের শরীরে শীতকালে এলার্জি জনিত সমস্যা বৃদ্ধি পায় যার ফলে চোখে এলার্জি সমস্যাটি তারা সংক্রামিত হয় এবং এলার্জির জন্য চোখ লালচে হয়, চুলকানি হয় বা অস্বস্তি সৃষ্টি হতে পারে।
- গরম পরিবেশে থাকা : শীতকালে অধিকাংশ মানুষ রুম হিটার ব্যবহার করে বা গরম পরিবেশে থাকে পছন্দ করে কিন্তু হঠাৎ করে এই গরম পরিবেশ আমাদের চোখের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। রুম হিটারের তাপ কিংবা অন্যান্য যে কোন তাপ আমাদের চোখে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করতে পারে।
- হঠাৎ উচ্চ তাপমাত্রায় পরিবর্তন : শীতকালে অনেকেই রুম হিটার ব্যবহার করে জাম শীতকালে যেহেতু বাইরে ঠান্ডা থাকে হঠাৎ করে ঘরে আসলে গরম হয় এরকম পরিবর্তিত ঠান্ডা গরমের কারণেও চোখ ওঠার সমস্যাটি হতে পারে। হঠাৎ করে ঠান্ডা গরম আবহাওয়া চোখে জন্য সহনশীল হয় না।
- চোখে ধুলা ময়লা পড়া : শীতকালে বায়ুতে প্রচুর পরিমাণে ধুলা ময়লা থাকে যা আমাদের চোখের ভেতরে প্রবেশ করে চোখে ইনফেকশনের সৃষ্টি করে যার ফলেও আমাদের চোখ ওঠার সমস্যাটি হতে পারে।
- অতিরিক্ত স্ক্রিন সময় : শীতকালে বাইরে ঠান্ডা থাকার কারণে ঘরে বসেই ফোন কিংবা কম্পিউটার চালানোর কারণে চোখের মধ্যে শুষ্কতার সমস্যা দেখা দেয় যার ফলে চোখ ওঠার সমস্যাটি হতে পারে।
- স্বাস্থ্যহীন খাদ্য অভ্যাস : শীতকালে কিছু মানুষজন রয়েছে যারা অপর্যাপ্ত বৃষ্টি উপাদান গ্রহণ করে যার ফলেও আমাদের চোখের ওপর একটি নৈতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি হয় এবং চোখ ওঠার ঝুঁকি অধিকাংশ বেড়ে যায়।
- ঘুম কম হওয়ার কারণে : শীতকালে অধিকাংশ সময় অন্ধকারের মধ্যে থাকতে হয়, যার ফলে অনেকেরই ঠিক মতো ঘুম হয় না আর ঠিকমতো ঘুম না হওয়ার কারণ আমাদের চোখে একটি ক্লান্তি বোধ সৃষ্টি হয় যার কারণে আমাদের চোখ ওঠার সমস্যাটি বৃদ্ধি পেতে পারে।
চোখ উঠলে যে সকল খাদ্য এড়িয়ে চলতে হবে
চোখ উল্টে যেসবের খাদ্য এড়িয়ে চলতে হবে সেগুলো সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার
আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন। চোখ আমাদের দেশের খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ।
শীতকালের সময় চোখ উঠা বা চোখের অন্যান্য ইনফেকশন হওয়াটা স্বাভাবিক। তবে চোখ
উঠলে অবশ্যই আপনাদেরকে কিছু সতর্কতা মেনে চলতে হবে। কারোর শীতকালে এমনিতেই আমাদের
দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কিছুটা কমে যায় তারপরে যদি আপনারা সঠিকভাবে খাদ্য
অভ্যাস গ্রহ না করেন এক্ষেত্রে আপনাদের চোখের ইনফেকশনটি আরো গুরুত্বপূর্ণ
পর্যায়ে চলে যেতে পারে। তাহলে চলুন জেনে আসি চোখ উঠলে যে সকল খাদ্য এগিয়ে চলতে
হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত -
- মসলা ও ঝাল খাবার : যাদের শীতকালে চোখ উঠা সমস্যাটি হয়ে থাকে তারা অবশ্যই মশলা ও অতিরিক্ত ঝাল খাবার এড়িয়ে চলবেন। মসলা বা অতিরিক্ত ঝাল জাতীয় খাদ্য গ্রহণের ফলে চোখের ইনফেকশন বা চোখ ওঠার সমস্যাটা আরো বেড়ে যেতে পারে।
- তেল চর্বিযুক্ত খাদ্য : শীতকালে চোখ ওঠার সমস্যাটি হলে অবশ্যই আপনারা অতিরিক্ত তেল চর্বিযুক্ত খাদ্য এড়িয়ে চলবেন। অতিরিক্ত তেল চর্বিযুক্ত খাদ্য গুলোর মধ্যে পড়ে ফাস্টফুড, ভাজাপোড়া খাবার, অতিরিক্ত মাংস, এ সকল খাদ্যগুলো আপনাদের চোখের প্রধা ও আরো বাড়িয়ে তুলতে পারে শরীলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কেউ আরো দুর্বল করে তোলে।
- কোলড্রিংস বা পানীয় : যাদের চোখ ওঠার সমস্যাটি হয়ে থাকে তারা অবশ্যই অতিরিক্ত পরিমাণে কোল্ড ড্রিংকস বা পানীয় পান করা থেকে দূরে থাকবে তার বদলে আপনারা যে কোন ধরনের ফলের রস খেতে পারেন ফলের রস আপনাদের শরীরের রোগ প্রতিরক্ষা আমাদের বৃদ্ধি করবে এবং আপনাদের চোখ ওঠার সমস্যাটির সমাধানের ক্ষেত্রে ও সহযোগিতা করবে।
- অ্যালকোহল : যারা প্রতিনিয়ত অ্যালকোহল পান করে থাকেন যদি তাদের চোখ ওঠার সমস্যাটি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই তারা অ্যালকোহল থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করবেন কারণ অ্যালকোহল শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় এবং চোখের ইনফেকশন বাড়িয়ে তুলতে সক্ষম।
- অতিরিক্ত মিষ্টি খাবার : চোখ ওঠার সমস্যাটি হলে অবশ্য আপনাদেরকে খেয়াল রাখতে হবে যে অতিরিক্ত মিষ্টি খাবার খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে। অতিরিক্ত মিষ্টি খাবার চোখের ইনফেকশন বাড়িয়ে তুলতে সক্ষম।
- অতিরিক্ত চা , কফি : যদি কারো চোখ ওঠার সমস্যাটি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি অতিরিক্ত চা কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন কারণ অতিরিক্ত চা কফি খাওয়ার ফলে চোখের মধ্যে শুষ্ক তার বেড়ে যায় এর ফলে ইনফেকশনের উপরে প্রভাব পড়তে পারে।
শিশুদের চোখ উঠলে করণীয় সমূহ
শিশুদের চোখ উঠলে করণীয় সমূহ সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি
সম্পূর্ণ পড়ুন। শীতকালের সকল মানুষের মধ্যে চোখ ওঠার সমস্যাটি লক্ষ্যনীয় একটি
বিষয়। তবে এক্ষেত্রে শিশুদের যদি চোখ উঠে তাহলে একটু বেশি সতর্কতা অবলম্বন করতে
হবে। শিশুদের চোখ অতিরিক্ত পরিমাণে সেনসেটিভ হয়ে থাকে এক্ষেত্রে শিশুকে যদি চোখ
উঠে অবশ্যই শিশুদের চোখ দুটিকে নিয়মিত ভালোভাবে পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করতে
হবে।
আরো পরুন ঃ গর্ভাবস্থায় কদবেল খাওয়ার উপকারিতা সমূহ
চোখ ওঠার ফলে যেহেতু ব্যাকটেরিয়ার ইনফেকশন সংক্রামিত হয় এজন্য অবশ্যই
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ড্রপ ব্যবহার করতে হবে। এবং শিশুদেরকে বাইরে না নিয়ে
যাওয়া ভালো কারণ বাইরের জীবাণু দ্বারা চোখের সমস্যারও বৃদ্ধি পেতে পারে। যদি কোন
প্রয়োজনে বাইরে নিয়ে যেতে হয় এক্ষেত্রে অবশ্যই শিশুদের চোখে সানগ্লাস পরাতে
হবে। সানগ্লাস শিশুর সংক্রামিত চোখে ধুলাবালির আক্রমণ দ্বারা রক্ষা করবে।
চোখ উঠলে সকলের করনীয় সমূহ
চোখ উঠলে সকলের করণীয় সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ
পড়ুন। শীতকালে আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে এবং আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে
যাওয়ার ফলে চোখ বিভিন্ন ধরনের জীবনে তারা সংক্রামিত হতে পারে। এক্ষেত্রে প্রধান
একটি সংক্রমণ হচ্ছে চোখ উঠা। বর্তমানে শীতকালে চোখ ওঠার জীবাণু সংক্রমণ অধিক
বৃদ্ধি পেয়েছে তাই অবশ্যই আমাদেরকে অধিক সতর্ক থাকতে হবে। তাহলে চলেন জেনে আসি
চোখ উঠলে সকলের করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে।
- সাবান পানি দিয়ে কিছুক্ষণ পরপর হাত ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে ময়লা হাত কখনোই চোখে লাগানো যাবে না।
- গোসল করার সময় যদি কোন ভাবে চোখ ভেজা থাকে এক্ষেত্রে অবশ্যই চোখ ভালোভাবে মুছে নিতে হবে।
- চোখ যদি কারো ওঠে এ ক্ষেত্রে অবশ্যই বাইরে যাওয়ার সময় সানগ্লাস ব্যবহার করতে হবে।
- চোখ উঠলে বাসায় বসে না থেকে অবশ্যই যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।
- চোখ ওঠার রোগটি একটি ছোঁয়াচে রোগ যার ফলে যদি কোন ব্যক্তি চোখ ওঠে তাহলে তার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র অবশ্যই অন্যদের থেকে আলাদা রাখতে হবে।
শীতকালীন চোখ ওঠার প্রাথমিক লক্ষণ সমূহ
শীতকালীন চোখ ওঠার প্রাথমিক লক্ষণ সমূহ সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার
আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন। চোখ ওঠার প্রাথমিক কিছু লক্ষণ রয়েছে যেগুলো দেখলে
আপনি বুঝতে পারবেন আপনার চোখ ওঠার সমস্যাটি হয়েছে। শীতকালে সাধারণত শিশু কিংবা
বড় সকলের মধ্যেই চোখ ওঠার এই সংক্রমণ টি লক্ষনীয়। তাহলে চলেন জেনে আসি শীতকালে
চোখ ওঠার প্রাথমিক লক্ষণ সমূহ সম্পর্কে একটু বিস্তারিতভাবে।
- যদি আপনার চোখ উঠে তাহলে আপনি কি দেখে বুঝবেন? চোখ উঠলে সাধারণত আপনার চোখ স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি পরিমাণে লাল দেখাবে। চোখের পাতা সহ চোখের চারিপাশ ফুলে উঠবে।
- চোখ সব সময় চুলকাবে এবং খচখচ অনুভব হবে। মনে হবে চোখের মধ্যে কিছু আছে। এবং চোখের ভেতরে চুলকানি অনুপাতে হবে।
- চোখের ভেতরে ব্যাথা অনুভব হতে পারে। সূর্যের আলোর দিকে তাকাতে কষ্ট হবে।
- চোখ থেকে স্বাভাবিক এর চেয়ে বেশি পরিমাণে পানি ঝরতে থাকবে।
- সকালবেলা ঘুম থেকে ওঠার পর চোখের পাতাগুলো একত্রে জোড়া লেগে থাকবে।
চোখ ওঠা ভাইরাস সম্পর্কে আমার মতামত
শীতকালে চোখ ওঠা ভাইরাস অতিরিক্ত পরিমাণে বৃদ্ধি পায় তবে যেকোনো সময় এই
ভাইরাসটি আপনার চোখে আক্রমণ করতে পারে। এক্ষেত্রে অবশ্যই আমাদেরকে ধুলোবালি কিংবা
ময়লা হাত দিয়ে চোখে হাত দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। অতিরিক্ত সময় ধরে মোবাইল
কিন বা কম্পিউটার চালানো যাবেনা এতে আমাদের চোখের উপরে প্রভাব পড়তে পারে।
আশা করি আপনারা সকলে আমার আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হবেন। এবং চোখটা ভাইরাস সম্পর্কে
সকল কিছু আপনাদের সামনে আমি তুলে ধরেছি আশা করি আপনারা সকলে এই সকল বিষয়গুলো
লক্ষ্য রাখবেন। আমার আর্টিকেল লেখার মধ্যে কোন ভুল ত্রুটি থাকলে আমাকে অবশ্যই
ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন।
রাফিকা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url