জয়তুন তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা
জয়তুন তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমাদের সকলের মধ্যেই কিছু ধারনা রয়েছে। তবে জয়তুন তেল কিভাবে ব্যবহার করলে আমরা উপকার পাব সে সম্পর্কে আজকে আপনাদের কে জানিয়ে দেবো।
জয়তুন তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং মুখের ক্ষেত্রে জয়তুন তেলের সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমার আর্টিকেলটি সম্পন্ন করতে হবে।
- জয়তুন তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা
- জয়তুন তেলের সকল উপকারিতা
- জয়তুন তেলের সকল অপকারিতা
- মুখের জন্য জয়তুন তেলের ব্যবহার
- চুলের যত্নের জয়তুন তেলের উপকারিতা
- চুলে জয়তুন তেল ব্যবহার করার নিয়ম
- জয়তুন তেলের উপকারিতা সম্পর্কে আমার মতামত
জয়তুন তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা
জয়তুন তেলের উপকারিতা রয়েছে অধিক পরিমাণে যদি সেটা সঠিক ভাবে ব্যবহার করা যায়।
আমাদের হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে যে উপাদানটি সেটি হল আনস্যাচুরেটেড
ফ্যাট যা আমরা প্রধানত জয়তুন তেলের মাধ্যমে পেয়ে থাকি। এছাড়াও আমাদের শরীরের
যেকোনো ধরনের ব্যাথা প্রদাহ এমন করার ক্ষেত্রে জয়তুন তেলের কার্যকারিতা অধিক।
জয়তুন তেল আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
শুধুমাত্র রূপকথার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে তাই নয় জয়তুন তেল আমাদের রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে সহযোগিতা করে। জয়তুন তেল আমাদের ত্বকের
জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তকে জয়তুন তেল ব্যবহার করলে আমাদের ত্বক মসৃণ হবে ত্বকের রোগ প্রতিরো বৃদ্ধি পাবে এবং ত্বকের মধ্যে জীবাণু ধ্বংস হবে যার ফলে আমাদের ব্রণের সমস্যার কার্যকরী ভূমিকা পালন করে জয়তুন তেল।
জয়তুন তেল ব্যবহারের ক্ষেত্রে অবশ্যই আমাদেরকে একটি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে সেটি
হচ্ছে অতিরিক্ত মাত্রই ব্যবহার করা যাবে না এটা আমাদের শরীরে এমনকি আমাদের চুলের
ক্ষেত্রে বা ত্বকের ক্ষেত্রে কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে। আমরা যদি
অতিরিক্ত পরিমাণে জয়তুলদের খাই তাহলে আমাদের দেহে বৃদ্ধি পাবে যার কারণে আমাদের
ওজন ও বৃদ্ধি পেয়ে যাবে। তাই অবশ্যই জয়তন্ত্রের ব্যাপারে ক্ষেত্রে আমাদেরকে
সাবধানতা বজায় রেখে ব্যবহার করতে হবে।
জয়তুন তেলের সকল উপকারিতা
জয়তুন তেলের উপকারিতার সীমান নেই। আদিম যুগ থেকে জয়তুন তেলের মধ্যে অধিক
পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা সাধারণ মানুষের মধ্যেও বেশ পরিচিত। তো চলুন জেনে
জয়তুন তেলের সকল উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত।আমাদের সকলের উচিত জয়তুন তেলের ব্যবহার বৃদ্ধি করা। জয়তুন তেল যেহেতু খাওয়া যায় সেক্ষেত্রে অবশ্যই আমরা জয়তুন তেল খাব প্রতিদিন অন্তত একবার পুষ্টি উপাদান বৃদ্ধি পাবে। জয়তুন তেলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যা আমাদের হৃদরোগের ঝুঁকি কমিয়ে ফেলতে পারে। জয়তুন তেলের কারণে আমাদের দেহের বিভিন্ন ধরনের ব্যাথা বা প্রদাহ থেকে আমরা মুক্তি লাভ করতে পারি।
- পুষ্টির উৎস জয়তুন তেল : জয়তুন তেল হচ্ছে পুষ্টির একটি বৃহত্তম উৎস। জয়তুন তেলের মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল যা আমাদের স্বার্থের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
- হৃদরোগের জন্য জয়তুন তেল: যত টেনের মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে আনসাচুলেটেড ফ্যাট যা আমাদের শরীরের অতিরিক্ত মাত্রার কলেজ নিয়ন্ত্রণ করে এক্ষেত্রে আমাদের হৃদরোগে ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।
- ব্যথা কমাতে জয়তুন তেল : শরীরের যেকোনো ধরনের ব্যথা কমানোর ক্ষেত্রে জলদের কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। কারণ যতদিনের মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে ইনফ্লামেটরি চা আমাদের শরীরের যেকোনো ধরনের ব্যথা দূর করতে কার্যকরী।
- রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে জয়তুন তেল : অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রুপা ও পলিফেনলস আমাদের শরীরের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের সহযোগিতা করে থাকে।
- হজমের ক্ষেত্রে জয়তুন তেল : জয়তুন তেল আমাদের শরীরে পিত্ত রস উৎপাদন করে। আমাদের হজমের প্রক্রিয়াকে আরো সহজতর করে তোলে। জয়তুন তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন সঠিক তথ্য ।
- মস্তিষ্কের কার্যকারিতার ভিত্তিতে জয়তুন তেল : বিভিন্নভাবে গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে জয়তুন তেল আমা দিয়ে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এবং আমাদের মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
- ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে জয়তুন তেল : ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে জয়তুন তেল খুবই কার্যকারী একটি উপাদান। জয়তুন তেলের মাধ্যমে শরীরে ইনসুলিন তৈরি হয় যা ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।
- ক্যান্সার প্রতিরোধে জয়তুন তেল : যত তেলের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ক্যান্সার রোগ প্রতিরোধ করতে খুবই কার্যকরী ভাবে সাহায্য করে থাকে।
- লিভার এর জন্য জয়তুন তেল : লিভারে যে কোন সমস্যা দূর করতে এবং লিভারের কার্যক্রম ঠিক রাখতে জয়তুন তেল কার্যকরী ভূমিকা রাখছে।
জয়তুন তেলের সকল অপকারিতা
সকল কিছুরই উপকারিতার পাশাপাশি কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে। ঠিক তেমনিভাবে
জয়তুন তেলের উপকারিতা রয়েছে তেমনি তার কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। চলুন
ট্রেনের কিছু প্রতিজ্ঞা ও অপকারিতা সমূহ -
- যেহেতু আমাদের শরীরে ক্যালরি পরিমাণ বৃদ্ধি করে যখন আমাদের শরীরের ওজন দিতে পারে এজন্য যারা ওজন কমাতে চায় তাদের অতিরিক্ত পরিমাণের জয়তুন তেল সেবন করা ঠিক নয়।
- অতিরিক্ত পরিমাণে জলতুন তেল ব্যবহার করা উচিত এক্ষেত্রে আমাদের শরীরে এলার্জি বা চুলকানি দেখা দিতে পারে। জয়তুন তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন সঠিক তথ্য ।
- জয়তুন তেল যদি আমরা দীর্ঘদিন যাবত খাই তাহলে আমাদের পেটের কিছু সমস্যা তা করতে পারে যেমন গ্যাসটির, ডায়রিয়া হতে পারে। ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমাদেরকে কিছুটা সাবধানতা বজায় রাখতে হবে।
- জয়তুলের গন্ধ কিছুটা গাঢ় হওয়ার কারণে অনেকেই এই তেল ব্যবহার করতে অস্বস্তি বোধ করে। তবে জয়তুন তেলের কিন্তু উপকারিতার অভাব নেই।
- অতিরিক্ত পরিমাণে জয়তুন তেল খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাবে পারে। জয়তুন তেল বৃদ্ধি করবে কিন্তু যদি অতিরিক্ত পরিমাণে থাকে ক্ষমতা কমে যেতে পারে।
- আমার মতামত জয়তন্ত্রের ব্যবহার করতে হলে আপনাদের অবশ্যই সঠিক করে বলে যাওয়ার জন্য ব্যবহার করতে হবে এতে করে আপনারা উপকারটা বেশি পাবেন এবং এটি দেয়া হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।
মুখের জন্য জয়তুন তেলের ব্যবহার
জয়তুন তেল ব্যবহার করার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম রয়েছে ঠিক তেমনি ভাবে মুখে
জয়তন্ত্রের ব্যবহার করার ক্ষেত্রেও নিয়ম রয়েছে। নিয়ম অনুযায়তুন তেল ব্যবহার
করা যায় মুখে তাহলে অবশ্যই ত্বক হবে উজ্জ্বল অধিক মসৃণ। কিভাবে ব্যবহার করবেন সে
সম্পর্কে আজকে বিস্তারিত আপনাদের সামনে আলোচনা করব বিস্তারিত জানতে হলে অবশ্যই
আমার লেখাটি সম্পন্ন করতে হবে।
- জয়তুন তেল আমাদের ত্বকে মশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে। প্রতিদিন রাতে জয়তুন তেল ব্যবহার করলে আমাদের খুব ভালোভাবে হাইড্রেট হবে। জয়তুন তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন সঠিক তথ্য ।
- প্রাকৃতিকভাবে মেকআপ রিমুভার হিসেবেও আপনারা জয়তুন তেলকে ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য আপনারা আপনাদের মেকআপ লোকের ওপর একটু জয়তুন তেল দেখে নিন এবং কিছু করবেন পানিতে ধুয়ে ফেলুন।
- উজ্জ্বল করে তুলতে মধু যুক্ত করুন এবং তার সাথে দই যুক্ত করে মিছি এনে একটি ফেসপ্যাক তৈরি করে ফেলুন ২০ মিনিট রেখে দিলে তারপরে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন।
- শীতকালে অনেকেরই ত্বক এবং ঠোঁট শুষ্ক হয়ে ওঠে এক্ষেত্রে জয়তুন তেল ব্যবহার করলে ভালো এবং কার্যকরী উপকারিতা পাবেন।
- ত্বকের মধ্যে বয়সের ছাপ পড়ে যাওয়া বা ত্বকের বিভিন্ন ধরনের বলিরেখা দেখা দেয়া এ সকল সমস্যা দূর করতে জয়তুন তেলের মেসেজ করুন। এতে আপনার ত্বক টলটলে হবে এবং মসলিন হবে।
ত্বকের ক্ষেত্রে জয়তুন তেলের সর্তকতা :
- জয়তুন তেলের ব্যবহারের মধ্যে কিছু সতর্কতা রয়েছে তার মধ্যে একটি হল আপনার যদি এলার্জি সমস্যা থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই জয়তুন তেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকবেন।
- ত্বকের মধ্যে অতিরিক্ত পরিমাণে জয়তন্ত্রের ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকবেন এতে করে আপনার ত্বকের তৈলাক্ত সমস্যাটা বৃদ্ধি পেতে পারে।
চুলের যত্নের জয়তুন তেলের উপকারিতা
চুলের যত্নের জয়তুন তেলের উপকারিতা রয়েছে অধিক পরিমাণে। জয়তুন তেল আমরা চুলের
যত্ন নেয়ার ক্ষেত্রেও ব্যবহার করে থাকতে পারি। চুলের যতন তেলের উপকারিতা ও খুব
একটা কম নয় তো চলুন জেনে এসেছো যত্নে জ্বালাতন তেলের উপকারিতা সম্পর্কে
বিস্তারিত।
- চুলের মধ্যে যদি যতন করে ব্যবহার করা যায় তবে চুলের সঠিক পরিমাণে ময়েশ্চারাইজ টি বুঝিয়ে চলতে সক্ষম হবে। এতে করে চুলের গোড়াতে পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি পাবে।
- যত তেলের মধ্যে বিধবা রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই ও এন্টিঅক্সিডেন্ট যা চুলের গোড়ার পুষ্টি বজায় রাখতে সক্ষম। এতে করে আমাদের চুল পড়ার সমস্যাটা দূর হবে।
- যাদের চুলের আগা ফাটা সমস্যা রয়েছে তারা চুলে যত তেল ব্যবহার করতে পারেন এতে করে আপনাদের চুল পড়া সমস্যাটি দূর হবে। জয়তুন তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন সঠিক তথ্য ।
- যাদের চুল অতিক পরিমাণে রুক্ষ এবং খসখসে তারা আপনাদের চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে জয়তুন তেল ব্যবহার করতে পারেন সপ্তাহের অন্তত একদিন।
- জয়তুন তেল কোন পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে যে কোন শ্যাম্পু বা রাসায়নিক পদার্থের তুলনায় অধিকারী।
- যত তেল ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনাদের চুলের পুষ্টি মধ্যে পড়ে বৃদ্ধি পাবে এতে করে আপনাদের চুল গোড়া থেকে মজবুত হয়ে উঠবে।
চুলে জয়তুন তেল ব্যবহার করার নিয়ম
ব্যবহার করার কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। মেনে যেতে চলে যায় কিন্তু ব্যবহার
করেন তাহলে অবশ্যই আপনাদের চুলের জন্য সেটি অধিক উপকারী হবে। চলুন জেনে এসে চুলে
জয়তুন তেল ব্যবহার করা কিছু নিয়ম সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত -
- চুলে যতন তেল ব্যবহার করলে আপনাদের চুলে পুষ্টি কোন অধিকরণ বৃদ্ধি পাবে এজন্য আপনাকে অবশ্যই ভালো মানের জয়তুন তেল ক্রয় করতে হবে।
- নির্দিষ্ট পরিমাণে জয়তুন তেল হাতে করে নিয়ে হাতে তালুর সঙ্গে ঘুসে কিছুটা গরম করে নেয়ার পর মেসেজ করে নিন এটা আপনার চুল মজবুত হবে এবং মাথার রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে।
- আপনার চুলে ঠিক যে অংশগুলোতে বেশি রুক্ষ শুষ্ক রয়েছে বা আগা ফাটা রয়েছে সে স্থানগুলোতে জয়তুন তেল ভালোভাবে মাকে মেখে নিন। জয়তুন তেলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন সঠিক তথ্য ।
- আপনার চুল যদি অধিক পরিমাণে রক্ষা হয়ে থাকে এক্ষেত্রে আপনি মাথা শ্যাম্পু করার একদিন আগে চুলে ভালোভাবে তেল লাগিয়ে রেখে দিন এবং তারপর ভালোভাবে শ্যাম্পু করে ফেলুন। এভাবে আপনি সপ্তাহে তিন দিন অন্তত ব্যবহার করুন।
- চুলকে অতিরিক্ত ঝলমল এবং মসৃণ করতে হলে জয়তুন তেলের সঙ্গে এক চামচ মধু মিশিয়ে নিন এবং ভালোভাবে তোকে লাগিয়ে নিন এরপর করে ধুয়ে ফেলুন। আপনার ঝলমলে এবং মিশ্রণ হবে।
- শ্যাম্পু করার পরে আপনারা মাথার কন্ডিশনার হিসেবেও পুরাতন তোর ব্যবহার করতে পারে কারণ যৌতুক ফলে মাথায় চিপেচিপে ভাবটি হয় না। জয়তুল তেল কিন্তু শ্যাম্পুর পর কন্ডিশনের হিসেবে খুবই ভালো কাজ করে।
জয়তুন তেলের উপকারিতা সম্পর্কে আমার মতামত
সম্পর্কে আপনারা আমার কাছ থেকে মতামত নিতে চান তাহলে আমি বলবো জয়তুন তেল খুবই
উপকারী একটি উপাদান। যদি নির্দিষ্ট পরিমাণে যতন তেল ব্যবহার করা যায় তাহলে
আপনারা উপকার পাবেন। তবে চুল ও ত্বকের খেতে জয়তুন তেলের উপকারিতা সবচেয়ে
বেশি। জয়তুন তেলের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কেও অবশ্যই আপনারা কিছুটা খেয়াল রাখবেন।
আপনারা সঠিক পরিমাণে এবং নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে জয়তুন তেল আপনাদের ত্বকে এবং চুলে
ব্যবহার করবেন। লেখার মাঝে কোন ভুল থাকলে আমাকে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন।
রাফিকা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url