মাশরুম এর উপকারিতা কি
মাশরুম এর
উপকারিতা কি এ বিষয়ে অনেকেই জানেন না মাশরুম এর মধ্যে এমন জাদুঘরে কিছু উপাদান
রয়েছে যা আপনাদের জীবন বদলে দিতে পারবে।যদি আপনারা আপনাদের খাদেম মাশরুম যোগ
করেন তাহলে চেহারার বয়স কখনোই বাড়বেনা। রুপ সৌন্দর্য তরুণ বয়সের মতো ধরে রাখার
যাদবের উপাদান মাস্টার সম্মান দে বিস্তারিত জানতে আমার লেখাটি সম্পন্ন করার
অনুরোধ রইল।
- মাশরুম এর উপকারিতা কি
- মাশরুমের মধ্যে থাকা পুষ্টি উপাদান কি
- মাশরুম খাওয়ার নিয়ম কি জেনে নিন
- মাশরুমে স্বাস্থ্য উপকারিতা
- মাশরুমের দশটি অবিশ্বাস্য উপকারিতা
- মাশরুম কত ধরনের এবং কি কি
- বিষাক্ত মাশরুম চেনার উপায়
- আমার মতামত
মাশরুম এর উপকারিতা কি
মাশরুম এর উপকারিতা কি বর্তমান সময় আমাদের বাজারে সবথেকে নতুন সবজি হলো মাশরুম।
যা সম্বন্ধে এখনো অনেকেই জানেনা। মাশরুমের মধ্যে এমন কিছু যাদবের উপাদান রয়েছে
যার সম্বন্ধে মানুষ জানলে তারা কখনোই মাশরুম থেকে দূরে থাকতে পারবে না। জীবনের
সাথে যদি মাশরুম সবজি থেকে জড়িয়ে নেওয়া যায় তাহলে আপনার চেহারা তরুণের মতই
থাকবে আপনার বয়স বাড়লেও আপনার চেহারা খুব সৌন্দর্য দেখে আপনার বয়স কেউ ধারণাই
করতে পারবে না। এটা এক সময়কে আটকে দেয়ার মত ব্যাপার।
শুধুমাত্র আমাদের দেশে নয় সারা বিশ্বের ছেলে হোক অথবা মেয়ে তাদের রূপ ও
সৌন্দর্য বজায় রাখতে চাই।এজন্য বাইরে দেশের মানুষেরা বিভিন্ন ধরনের ঔষধ ব্যবহার
করে থাকে বা প্লাস্টিক সার্জারি করে যা অনেকটাই ব্যয়বহুল। সাধারণ মানুষের পক্ষে
তো একটা সম্ভব নয় বাংলাদেশের দেখা যায় অনেক অভিনেত্রী অভিনেতা রয়েছে তারা ঠিক
আগে যেমন ছিল এখন তারা রুপসন্দর্য আগের মত নেই কারণ আমাদের দেশের আবহাওয়া এবং
খাদ্য অভ্যাস দুটোই স্বাস্থ্যকর নয়।
বর্তমান যুগের অভিনেতা দেখা যায় তারা নানা ধরনের ডায়েট করে থাকে। আমাদের
পার্শ্বপ্রতিন দেশ ভারতেও ইদানিং লক্ষ্য করা যাচ্ছে পুষ্টিকর ফলমূল খাবারের
মাধ্যমে তারা তাদের রূপ সৌন্দর্যকে ধরে রাখে ৫০ বছরে এসেও তাদের রুপ সৌন্দর্য
আগের মতই দেখায়। অনেকে মনে করে তারা হয়তোবা প্লাস্টিক সার্জারি করিয়ে রাখে
কিন্তু এমনটা নয় তাড়াতাড়ি খাদ্য অভ্যাস পরিবর্তন করেছে তারা সবসময় তাদের
খাদ্যের মধ্যে পুষ্টিকর খাবার বেশি রাখে।
কিছুদিন আগেও আমাদের দেশে মাশরুম চাষ হতো না যার কারণে মাশরুম এ দামটা অনেক বেশি
ছিল এমনকি খুব সহজে পাওয়া যেত না। এখন মাশরুম আমাদের হাতের কাছেই রয়েছে এবং
দামটাও সকলের আয়ত্তের মধ্যে তাহলে এই সুযোগ আমরা কেন ছাড়বো আমরা আমাদের
সৌন্দর্যকে ধরে রাখতে হাতের কাছে এত সুন্দর একটি সবজি পেয়েছি যা প্লাস্টিক
সার্জারির মতো ব্যয়বহুল কাজটাকেও সহজ করে দিয়েছে। তো চলুন মাশরুম এর উপকারিতা
কি সে সম্পর্কে জেনে আসি।
মাশরুমের মধ্যে থাকা পুষ্টি উপাদান কি
মাশরুম এর মধ্যে থাকা পুষ্টি উপাদান যদি বিচার করে দেখি তাহলে মাসরুম
সবার থেকে সেরা। যেসব খাদ্য উপাদান বেশি হলে আমাদের শরীর জটিল রোগের দিকে অগ্রসর
হয় যেমন ফ্যাট কার্বোহাইড্রেট এগুলো মাশরুমের মধ্যে নেই বললেই চলে। প্রচুর
পরিমাণে ভিটামিন অ্যামাইনো এসিড মিনারেল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইত্যাদি প্রয়োজনে
পুষ্টি উপাদান।
মাশরুমের মধ্যে বৃদ্ধিমান থাকা ভিটামিন এম এসিড মিনারেল এন্ডঅক্সিডেন্ট মানবদেহের
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ডায়াবেটিস ক্যান্সার জনিত রোগ করতে সহযোগিতা
করে এছাড়াও ওজন কমাতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আজ আমরা জানবো এই
মাশরুমের পুষ্টিগুণ এবং বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে।
- মাশরুমে রয়েছে মানব দেহের জন্য প্রয়োজনীয় ৯ টি এমাইনো এসিড। যা ১৭তার কোনো সবজির মধ্যে একসাথে বিদ্যমান থাকলে দেখা যায় না।
- মাশরুমের মধ্যে রয়েছে প্রোটিনে ভরপুর মাষ্টমে কোন প্রকার ক্ষতিকর চর্বি না থাকায় প্রতিনিয়ত মাশরুম খেলে মেদ ভূরি, রক্তচাপ চাপ, হৃদরোগ ইত্যাদি জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে
- প্রতি ১০০ গ্রাম মাশরুমের মধ্যে প্রোটিন থাকে ২০ থেকে ৩০গ্রাম। ভিটামিন থাকে ৫৭-৬০ মিলিগ্রাম। মাস্টারের মধ্যে মিনারেল থাকে ৫-৬মিলিগ্রাম। এবং দেহের জন্য উপকারী চর্বি থাকে ৪-৬ গ্রাম। আমাদের দেহের জন্য খুবই উপকারী।
- মাসুমের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বিদ্যমান থাকে। মাশরুমে ১০থেকে ২৮% ফাইবার বেতন থাকে যা অন্যান্য খাদ্য তুলনায় অনেক বেশি।
- মাশরুম মানবদেহে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, সোডিয়াম এর মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সরবরাহ করে। আমাদের দেহে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।
আর পরুন: বাদাম খেলে শরীর এ কি কি উপকার হয়
মাশরুমে স্বাস্থ্য উপকারিতা
উপরে আলোচনাতে আমরা বলে দিয়েছি যে মাসরুমে কতগুলো প্রশ্ন উপাদান বিদ্যমান থাকে
সুতরাং আপনার ধারণা করতে পারবেন যে মাশরুমের মধ্যে এতগুলো প্রধান বিপ্লোমা থাকাই
আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অধিক উপকারী। যেহেতু অন্যান্য সবজির চেয়ে মাশরুমের
মধ্যে পুষ্টি উপাদান বেশি বিদ্যমান থাকে এবং একই সাথে অনেকগুলো প্রশ্ন উপাদান
থাকে সেজন্য মাশরুম আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর বেশি প্রভাব ফেলে।
আমরা যদি সবগুলো প্রশ্ন উপাদান একটি সবজির মধ্যে কল্পনা করি তাহলে প্রথমে আমাদের
চিন্তা মাশরুমে যেয়ে থামবে। কারণ এর আগে আর কোন সবজির মধ্যে বৈজ্ঞানিকভাবে
প্রমাণিত ভাবে এতগুলো পুষ্টিপ্রধান বিদ্যমান থাকলে দেখা যায় নাই। তো চলুন এবার
জেনে আসি মাশরুমের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে।
- প্রথমত মাশরুম আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। মাশরুমে স্বাস্থ্য উপকারিতা অধিক।
- মাশরুমের মধ্যে এমন কিছু পুষ্টি উপাদান রয়েছে যেগুলো মানুষের শরীরের জন্য অত্যাবশকীয় যেমন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পলিফেনল,সোডিয়াম অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা মারাত্মক কিছু রোগ যেমন -স্টোক,স্নায়ুতন্ত্রের রোগ, এবং ক্যান্সার থেকে শরীরকে রক্ষা করে।
- মাশরুমের মধ্যে কোলেস্টেরল কমানোর অন্যতম কিছু উপাদান রয়েছে যেমন -ইরিটাডেন, এন্টাডেনিন, ভিটামিন বি, সি ও ডি সুতরাং প্রতিনিয়ত মাশরুম খেলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
- মাশরুমের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা খাদ্য আঁশ রয়েছে যা দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে এক্ষেত্রে আপনাদের ওজন কমাতে অধিকার্য কর। এটি রক্তের সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ রাখতে ভূমিকা রাখে। মাশরুম এর উপকারিতা কি জানতে সম্পূর্ণ পরুন।
- মাশরুমের মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে এনজাইম বা প্রাকৃতিক ইনসুলিন যার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। মাশরুমে স্বাস্থ্য উপকারিতা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ ।
- রক্তে আয়রনের পরিমাণ কমে গেলে রক্তশূন্যতা দেখা যায়। আয়রন রয়েছে যার কারণে রক্ত শূন্যতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। অ্যানিমিয়া রোগীদের জন্য মাশরুম প্রচুর পরিমাণে উপকারী।
- অন্যান্য সবজিতে ভিটামিন বি পাওয়া যায় না কিন্তু মাশরুমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি আছে। আপনাদের হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি পাবে।
- মাশরুমে প্রচুর পরিমাণে নিয়াসিন ও রাইবোফ্লোবিন থাকে যা ত্বকের জন্য ভীষন উপকারী।
মাশরুমের দশটি অবিশ্বাস্য উপকারিতা
উপরে আলোচনার মাধ্যমে আমরা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি মাশরুমের উপকারিতা কি
সম্বন্ধে। তো এখন এলেঘাটির মাধ্যমে আমরা মাশরুমের দশটি অবিশ্বাস্য উপকারিতা
সম্বন্ধে জানবো। তো চলুন শুরু করা যাক।
- মাশরুমের মধ্যে আমি শর্করা চর্বি ভিটামিন মিনারেল এমন সময় আছে যার শরীরে ইউনিয়ন সিস্টেমকে উন্নত করে ফলে গর্ভবতী মা ও শিশুরা নিয়মিত খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
- মাশরুমের চর্বি ও শর্করা কম থাকায় এবং আঁশ বেঁচে থাকাই এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য আদর্শ খাবার।আর যত খাবার মানুষের হজম প্রক্রিয়ার জন্য অপরিহার্য।
- মাশরুম শরীরের কোলেস্টেরল কমানোর অন্যতম উপাদান ইরিটাডেনিন,ইনটাডেনিন,প্রতিনিয়ত মাশরুম খেলে হৃদরোগ এবং উচ্চ রক্তচাপ নিরাময় করা যায়।
- মাশরুমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ফসফরাস ভিটামিন ডি যা শিশুদের দাঁত ও হাড় গঠনে অত্যন্ত কার্যকরী।মাশরুম এর উপকারিতা কি জানতে সম্পূর্ণ পরুন ।
- এছাড়া মাশরুমের মত অবিশ্বাস্য পরিমাণে ফলিক এসিড এবং লোহা রয়েছে যার রক্তশূন্যতা দূর করে। লিংকজাই-৮ নামক অ্যামাইনো এসিড থাকায় হেপোটাইটিস বি জন্ডিসের পতিকারক।
- মাশরুমের মধ্যে রয়েছে বেটা -ডি, গ্লুকোজ ল্যাপট্রোল, টারপিনওয়েড, গ্রুপ বেনজোপাইরিন ট্রাইটারপিন ক্যান্সার বা টিউমার প্রতিরোধে অবিশ্বাস্য রকমের সাহায্য করে।
- মাশরুমের মধ্যে ট্রাইটারপিন থাকাতে বর্তমান বিশ্বে এটি এইডস এর প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে।
- মাশরুমে ইলোডিন এম এবং এস থাকাতে আমাশয়ের জন্য উপকারী। এটা গুরুত্বপূর্ণ মাস্টারমের অবিশ্বাস্য উপকারিতা।
- মাশরুমে প্রচুর পরিমাণে গ্লাইকোজিন থাকাতে শক্তিবর্ধক হিসেবে কাজ করে।
- মাশরুমে এডিনোসিন থাকায় রক্ত কোনিকায় ভারসাম্য রক্ষা করে, ফলে এটি ডেঙ্গু জ্বরের প্রতিরোধক হিসেবেও কাজ করে।
- মাশরুমে ভিটামিন বি -১২ বেঁচে থাকাই স্নায়ুতন্ত্র ও স্পাইনাল কার্ড সুস্থ রাখে। তাই হাইপারটেনশন দূর হয়, মেরুদন্ড দৃঢ় থাকে এবং ব্রেইন সুস্থ থাকে।
- মাশরুমের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে এনজাইম রয়েছে যা আমাদের হজমে সহায় হোক এবং রুচি বৃদ্ধি করে।
- মাশরুমের মধ্যে যেহেতু নিউক্লিক এসিড এবং এন্টি এলার্জেন রয়েছে তাই এটি কিডনি রোগ এবং এলার্জি রোগের প্রতিরোধক হিসেবে অবিশ্বাস্যভাবে কাজ করে।
আর পরুন:ক্যান্সারের লক্ষণ কি কি
মাশরুম কত ধরনের এবং কি কি
প্রথমত মাশরুম কি মাশরুম হলো এক ধরনের সবজি তবে এটি সাধারণ শব্দের তুলনায়
অনেকটাই আলাদা সুগন্ধ এবং পুষ্টিগুণ যা অন্যান্য সবজির তুলনায় অনেক বেশি
দেখা যায়। আপনার জানলে অবাক হবেন আমাদের সারা পৃথিবীর মিলে মাশরুম মোট 14
হাজার প্রজাতির হয়ে থাকে। তবে এর মধ্যে সবগুলো আমরা খেতে পারি না। তার
মধ্য থেকে ২৫ ধরনের মাশরুম সম্পর্কে আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো যেগুলো আমরা
খেয়ে থাকি বা খেতে পারি।মাশরুম এর উপকারিতা কি জানতে সম্পূর্ণ পরুন।
আমাদের দেশে সারা বছর যে মাশরুমগুলো চাষ হয় সেগুলো হচ্ছে - ওয়েস্টার
মাশরুম এবং কান মাশরুম। এবং গরমের সময় যে তিনটি মাশরুম চাষ করা হয় সেগুলো
হচ্ছে -মিল্কি, ঋষি, এবং স্ট্রএ মাশরুম করে মূলত গরমের সময় চাষ করা হয়।
এবং শীতকালে যে মাশরুমগুলো চাষ করা হয় এগুলোর মধ্যে হচ্ছে বাটন, ইরিনগি
এবং সীতাকে।
বিষাক্ত মাশরুম চেনার উপায়
বিষাক্ত মাস্টার জন্য তেমন কোন উপায় নেই তবে কোন মাশরুমটি ভালো ও বা তা
যায় সেটি চেনার উপায় আছে। আমাদের দেশে অনেক বাজারে দেখা যায় মাশরুম
বিক্রি করা হয়। আবার অনেক জায়গায় দেখা যায় প্যাকেটজাত করে মাশরুম
বিক্রি করা হয়। যখন আমরা খোলা মাস্রুম ক্রয় করব তখন আমাদের মনে অবশ্যই
সংকোচ থাকে যে মাশরুমটি তাজা বা ভালো কিনা। তো আপনাদের বলে রাখি মাশরুম
কিন্তু বেশি দিন পর্যন্ত ভালো থাকে না বা দ্রুত পচনশীল একটি সবজি।
টক সই দোকানদাররা আপনার কাছে বাসি মাশরুম বিক্রি করতে চাইবে। প্রথমত আপনার
যখন বাজার থেকে মাশরুম কিনবে তখন সেটা দেখে নিবেন যে মাশরুমটি সতেজ ভাব আছে
কিনা। এবং তাজা মাশরুম দেখতে সতেজ ভাব থাকে এবং সেটি শক্ত হয়। বাথরুমে যদি
বেশিদিন হয়ে যাই তাহলে সেটি নরম হয়ে যায় ভাবতে থাকে না। মাশরুম এর
উপকারিতা কি জানতে সম্পূর্ণ পরুন।
আর বিষাক্ত মাসুম বলতে গেলে সামান্য কয়েকটা মাশরুম রয়েছে তবে সেগুলো
বাজারে বিক্রি হয় না। ব্যাঙের ছাতা কে অনেকে মাসে মনে করে কিন্তু নয়
ব্যাঙের ছাতা মাশরুমের মধ্যে তফাৎ রয়েছে। ব্যাঙের সাদা কে আবার কেউ মাশরুম
বলে খেয়ে ফেলে না।
আর পরুন: ফেসবুক থেকে টাকা আয়ের উপায় সমূহ
আমার মতামত
উপরের আলোচনার মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে মাশরুমের উপকারিতা এবং গুনাগুণ
সম্পর্কে তুলে ধরতে চেয়েছি। আশা করি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন যে
মাশরুম আমাদের জন্য করা ঠিক কতটা উপকারী। হাতের কাছে বেশি খরচও নয় আমরা
মাশরুমের মধ্যে পেয়ে যাচ্ছি সকল ধরনের পুষ্টিগুণ। যদি আমার লেখার
মাধ্যমে কোন ভুল থাকে তাহলে অনুগ্রহ করে আমাকে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন।
যেগুলো মাশরুম আমরা সাধারণত খেয়ে থাকি সেগুলোর মধ্যে যে এত প্রশ্ন
বিদ্যমান রয়েছে তা অন্যান্য সবজির মধ্যে নেই তো আমরা হাতের কাছে
শুধুমাত্র একটি শব্দের মাধ্যমে যদি এতগুলো পুষ্টি উপাদান পেয়ে থাকি
তাহলে আমাদের শরীর এমনিতেই সুস্থ সবল থাকবে এবং কোন হাই পাওয়ারের ওষুধের
প্রয়োজন হবে না।মাশরুম এর উপকারিতা কি জানতে সম্পূর্ণ পরুন ।
সুন্দর একটা পোস্ট এটা পড়ে আমি অনেক কিছু শিখলাম জানলাম
ধন্যবাদ