শীতকালে ত্বকের যত্ন কিভাবে নিবেন জেনে নিন উপায়
মানুষের সৌন্দর্য প্রকাশিত হয় তার মুখের মাধ্যমে। শীতকাল আসার সাথে সাথেই আপনার
ত্বক নষ্ট হয়ে যাচ্ছে না তো? শীতকাল আসতে না আসতেই হয়তো আপনাদের মাঝে
দুশ্চিন্তা শুরু হয়ে গেছে শীতকালে ত্বকের যত্ন কিভাবে নেব ।
আর কোন চিন্তার কারণ নেই শীতকালে ত্বকের সকল সমস্যা নিয়ে আজকে আলোচনা করব
এবং সমস্যাগুলোর সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করব। আমার লেখাটি সম্পন্ন করার অনুরোধ
রইলো
পেজ সূচিপত্র ঃ
শীতকালে ত্বকের যত্ন কিভাবে নেব
শীতকাল আসলে আমাদের প্রথমত দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায় আমরা কিভাবে শীতকালে
ত্বকের যত্ন নেব। যেহেতু মানুষের পুরো সৌন্দর্য তার মুখমণ্ডল বহন করে থাকে তাই
আমাদের মুখমন্ডলে যত্ন নেয়াটা জরুরী। অন্যান্য ঋতুর তুলনায় শীতকালে মুখমন্ডলে
একটু বিশেষ যত নিতে হয়। কারণ শীতকালে টক অনেক রুক্ষ শুষ্ক হয়ে যায় এছাড়াও
তাকে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।
শীতকালে যেহেতু আবহাওয়ায় আদ্রতা কমে যায় অনেক শুষ্ক লক্ষ্য হয় তাই টক অনেক
শুষ্ক এবং রক্ষা হয়ে যায়। নরমালি তো শুষ্ক হয়ে যাচ্ছে এছাড়া আমাদের বেশ কিছু
স্কিন ডিজিজ আছে যেমন একো পিক ট্রমাটাইটিস সোরিয়াসিস এই ধরনের প্রবলেম
গুলো অনেক বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে আমাদেরকে দেখেছে আমাদের করণীয় কি আমরা অনেকেই
দেখা যায় শীতকালে গরম পানিতে অনেকক্ষণ ধরে গোসল করতে অনেক আরাম বোধ করি এবং
অনেকে অনেক সময় নিয়ে আর গোসল করছি এই কাজটা একেবারেই করা যাবে না। খুব অল্প
সময় ঝটপট করে কথাটা সেরে ফেলতে হবে।
এবং সাবানের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে প্রতিদিন অবশ্যই সাবান ব্যবহার করা উচিত না
সপ্তাহে দুই দিনের সীমিত রাখতে পারলে ভালো এবং ভারজযুক্ত স্থানগুলোতে বগলে বা
গুষ্টিতে বা আমাদের ভাজ যুক্ত যে স্থানগুলো এখানে শুধুমাত্র সাবানের
ব্যবহারটা সীমিত রাখতে পারলে ভালো হয়। গোসল করার পর আমরা প্রতিনিয়ত কিনে
মাস্টাররাইজার ব্যবহার করব বা নারিকেল এর ব্যবহার করাও কিন্তু ত্বকের জন্য অনেক
ভালো।
শীতকালের শুষ্ক ত্বক কি
চলে আসছে শীতকাল।শীতকালে ত্বকের যত্ন কিভাবে নেব? শীতকালে কমন কিছু সমস্যা দেখা দিবে তার মধ্যে একটি হলো ত্বক
ফেটে যাওয়া বারুক সুস্থ হয়ে যাওয়া। অনেক বেশি শুষ্ক হয়ে যায় অনেক বেশি রুখ্য
হয়ে যায় বা দেখা যায় অনেক ক্ষেত্রে আমাদের শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে কিছু কিছু
করে রেস উঠে যাচ্ছে সাদা সাদা হয়ে যাচ্ছে। অনেকে এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত হয়ে
পড়ে যে কিভাবে কি করা যায় কেন এই জিনিসগুলো হয় এবং এগুলো সমাধান কি।
প্রথমে আমাদেরকে জেনে নিতে হবে শুষ্ক ত্বক বা ফাটা তক্তা আসলে কি। শুষ্ক ত্বক হলো
মূলত এক ধরনের টানটান ভাব থাকা ত্বক। শীতকালে দেখা যায় আমাদের শরীরে একটু টানটান
ভাব আসে বা আমাদের হাত পা এমনকি মুখ সাদা সাদা হয়ে থাকে। বা মুখে ও টানটান ভাব
আছে এটাই হচ্ছে শুষ্ক ত্বক। শরীরে যে কোন অংশে মূলত শীতকালে আমাদের শুষ্ক ত্বক হয়তে কথা দেখা
যায়। তবে হাত পা এবং মুখ বিষয়ের সাথে তিনটি স্থানে বেশি শুষ্কতা দেখা যায়।
শুষ্ক ত্বক যে শুধুমাত্র শীতকালে দেখা যায় এমনটা নয়। তবে শীতকালেই শুষ্ক ত্বকে
বেশি পরিলক্ষিত হয় অন্যান্য ঋতুর তুলনায়।শীতকালে ত্বকের যত্ন কিভাবে নেব আমাদের মধ্যে যে সবারই শুষ্ক ত্বকে
সমস্যা হয় তা কিন্তু নয়। এমন অনেকে রয়েছে যাতে শুষ্ক ত্বাকে সমস্যাটা অনেক
বেশি পরিমাণে হয়। কিন্তু আবার অনেকে রয়েছে যাদের সুস্থ তাদের পরিমাণটা কম হয়।
আসলে শুষ্কতা শুধুমাত্র শীতকে ঘিরে হয় তা না মানুষের শরীরে এমন অনেক কিছু
ভিটামিন রয়েছে যেগুলো অভাবজনিত কারণেও শুষ্ক তাকে সমস্যাটি হয়। তবে অন্যান্য
ঋতুর আদ্রতা থাকে কিন্তু শীতকালে কোন আদ্রতা থাকে না যার কারণে এই সমস্যাটাই
পরিলক্ষিত বেশি হয়।
শীতকালে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা কেন হয়
শীতকালে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা কেন হয় সকল র মধ্যে প্রশ্ন থাকে। শীতকালে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা সম্পর্কে যদি আমরা না জানি তাহলে শীতকালে ত্বকের যত্ন কিভাবে নেব। সে যেন অবশ্যই আগে আমাদেরকে শুষ্ক টক ধরন গুলো সম্পর্কে জানতে
হবে এবং শুষ্ক কি এটা সম্পর্কে জানতে হবে। তো আমরা উপরে আলোচনায় অবশ্যই
শুষ্ক ত্বকটা কি সে সম্পর্কে জেনেছি। এখন সুস্থ তাকে সমস্যা গুলো কেন হয়।
আসলেই সবার মধ্যে কি প্রচলিত ধারণা রয়েছে যে শুষ্ক ত্বকটা আসলে শীতকালের কারণেই
হয়। কিন্তু না শীতকালে এই সমস্যাটি একটু বেশি পরিমাণে পরিলক্ষিত হয় তবে এই
সমস্যাটি বিভিন্ন ধরনের শরীরে ভিটামিনের আমার জন্য দোকান হতে পারে। তো আছি আমরা
শীতকালে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা কেন হয় এ সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানব।
-
শীতের কারণে প্রথমত সে শুষ্ক তাকে সমস্যাটি দেখা দেয়। কারণ শীতকালে আদ্রতা কম থাকে। এবং
শীতকালে বাতাসে পানির পরিমাণটা কমে আসে।শীতকালে ত্বকের যত্ন কিভাবে নেব যখনই দেখা যায় শীতকালে
আদ্রতা কমে যাই শরীরটা আস্তে আস্তে শুষ্ক হয়ে যায়।
-
যাদের শরীরে ভিটামিন এ বা ভিটামিন বি এর অভাব পরিলক্ষিত হয়। এসব ভিটামিনের
অভাবজনিত কারণে শরীরের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়।
-
তারপরে যারা হাইপোথইরনিজম রোগী। তাতে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। হাইপোথাইরনিজম হল
যাদের শরীরে থাইরয়েড গ্রন্থি কম এই সকল রোগীকে হাইপোথারিজম রোগী বলা হয়।
-
এছাড়া যারা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগী তাদের ক্ষেত্রেও কিন্তু শুষ্ক ত্বক
স্বাভাবিকভাবে পরিলক্ষিত হয় ।
-
যারা অপুষ্টিত ভোগে যাদের শরীরে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের বা সুষমো খাদ্যের এমনকি
ভিটামিনের অভাব থাকে তারা সাধারণত শুষ্ক ত্বক সমস্যায় ভোগে।
-
যারা প্রসব কম হওয়া রোগী এবং তারা প্রসাব কম হওয়ার কারণে ঔষধ খেয়ে থাকে তাদেরকে বলা
হয় মুত্রবদ্ধ রোগী সাধারণত ত্বক শুষ্ক হওয়ার বিষয়টি পরিলক্ষিত হয়।
শীতকালে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা কিভাবে দূর করব
শীতকালে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা কিভাবে দূর করব এ বিষয়ে অনেকের মনের মধ্যে প্রশ্ন
থাকে। তবে এটা জেনে রাখা ভালো যে শীতকালের কারণেই শুধুমাত্র তাকে সমস্যাটা হয় না
যেমনটা আমি উপরে আলোচনাই আপনাদেরকে জানিয়েছি। আপনাদের অবশ্যই সেগুলো বিষয় নজর
রাখতে হবে। এবং শীতকালে বিশেষ করে কিভাবে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা দূর করা যায় সে
বিষয়ে আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো। শীতকালে ত্বকের যত্ন কিভাবে নেব সে
সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে কিন্তু অবশ্যই লেখাটি সম্পন্ন করতে হবে।
তো চলুন এবার জেনে এসে শীতকালে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা কিভাবে দূর করব এবং শীতকালে ত্বকের যত্ন কিভাবে নেব । বা বিশেষভাবে
শীতকালে কিভাবে সুস্থ থাকে যত্ন নেব। শীত আসা মানে আমাদের মাঝে একটা ভয় কাজ করে
যে ত্বকের লক্ষ্য হয়ে যাবে সেটা যত্ন নিতে না পারলে তাকে সৌন্দর্য নষ্ট হবে। তো
আর দুশ্চিন্তা নাই আপনি নিজের ঘরে বসে শিকায় তাকে যত্ন নিতে পারবেন।
প্রথমত শীতকালে আমরা অনেকেই অতিরিক্ত ঠান্ডা হওয়ার কারণে গোসল একদিন দুইদিন পর
করি। তো এমনটা মোটেই করা যাবে না কারণ এমনিতেই শীতকালে বাতাসে পানির পরিমাণ কম
থাকে আমাদের ত্বকে পানি প্রচুর প্রয়োজন। শীতকালে ত্বককে সুস্থ রাখতে হলে
অবশ্যই প্রতিদিন গোসল করতে হবে।
অনেকেই তাকে ব্রণ দূর করার জন্য ত্বককে ভালো রাখার জন্য মস্তুরাইজার
ব্যবহার করে এক্ষেত্রে মশ্চারাইজার ব্যবহার করার পূর্বে সামান্য কিছু পানি যোগ
করে নিবেন এতে করে আপনার ত্বক সব সময় সুস্থ থাকবে।
শুধু শীতকালে নয় সব সময় আমাদের প্রচুর পরিমাণ পানি এবং শাকসবজি খেতে হবে যাতে
আমাদের টক ভালো থাকে। শীতকালে যেহেতু ঠান্ডা বেশি পরে অনেকে পানি খেতে চায় না
এমনটা করা যাবে না প্রথমে পাঁচ ওয়াক্ত পরিমান পানি পান করতে হবে।
ভিটামিন এ এবং ভিটামিন বি জাতীয় খাবার খেতে হবে। বিশেষ করে ছোট মাছ। আপনি যদি
ভিটামিন এবং ভিটামিন বি যুক্ত খাবার গুলো খেতে পারেন তাহলে যতই করুক না কেন
আপনাদের শরীর কখনোই শুষ্ক হবে না।
অনেকেরই শরীরের বিভিন্ন অংশের চামড়া উঠে যায় সব থেকে বেশি হাতে লক্ষ্য করা
যায়। এটা মূল কারণ হচ্ছে শীতকালে বাতাসে আদ্রতা কমে যায়।
ঘরোয়া ভাবে শীতকালে ত্বকের যত্ন নেব কিভাবে
শীতকালে যেহেতু আমাদের ত্বকের সমস্যা বেশি বৃদ্ধি পায় তাই ঘরোয়া ভাবে শীতকালে ত্বকের যত্ন নেব কিভাবে । কারো শীতকালে বাতাসে ভরা
আদ্রতা কমে আসে যার কারণে আমাদের তখন রুক্ষ শুষ্ক হয়ে যায়। তো এই বিষয়ে অনেকেই
ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে বিনোদনে ওষুধ ব্যবহার করে। এগুলো ব্যবহার না করে যদি
তারা ঘরেও পায় সকল সমস্যার সমাধান করে তাহলে কিন্তু শীতকালে তোকে তো আপনি সমস্যা
হবে না।
আমি সবসময় বলে থাকি ঔষধ বা ক্রিমের থেকে ঘরোয়া ত্বকের সমস্যা সমাধান করার
চেষ্টা করাটা বেশি কার্যকরী। এতে আপনাদের দীর্ঘস্থায়ী সমস্যার সমাধান হয়। ঘরা
ভাবে শীতকালে ত্বকের যত্ন নেব কিভাবে এ বিষয়ে আজকে জানিয়ে দেব। শীতকালে ত্বকের
যত্ন নিব কিভাবে সচেতন থাকতে হবে। ঘরোয়া ভাবে শীতকালে ত্বকের যত্ন নেব কিভাবে নেবেন চলুন জেনে নিন।
-
শীতে মধু ব্যবহার অধিক গুরুত্বপূর্ণ। শীতকালে কাঁচা মধু আপনারা ত্বকে লাগিয়ে ৫
থেকে ১০ মিনিট রেখে দেবেন। এবং তারপর হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখটা ধুয়ে
ফেলবেন বা শরীরে কি অংশে লাগাবেন সে অংশটা ধুয়ে ফেলবেন। এতে করে আপনাদের ত্বকের
রুক্ষ শুষ্ক হবে না।
-
কোন প্রকার ডাল দেওয়া ছাড়া কাঁচা গরুর দুধ সুতি কাপড়ের ভিজিয়ে নিয়ে
মুখমণ্ডলে বা শরীরে যে অংশে সুস্থতা সমস্যা রয়েছে সে আমাকে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন
৫ থেকে ১০ মিনিট রেখে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এতে করে ত্বক রূপ শুষ্ক হবে না।
-
অলিভ অয়েল শীতকালের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি তেল। অলিভ অয়েল আমাদের শরীরকে
রুক্ষ শুষ্ক হওয়া থেকে বাঁচাই আশপাশে আমাদের শরীরের তেল গন্ধে পরিমাণ বাড়িয়ে
দেয়।
-
অলিভ অয়েল আমাদের শরীরে যে ডেট সেলগুলো রয়েছে সেগুলোকে সরিয়ে দিয়ে নতুন সেল
ঘটনাসহযোগিতা করে। আশেপাশে আমাদের ত্বকের ভেতর থেকে রুক্ষ শুষ্ক ভাবটাকে সরিয়ে
ফেলে।
-
তখন তো আপনি আমরা যেসব পেট্রোলিয়াম জেলি বা লোশন ব্যবহার করে থাকি বাম মুখের
জন্য যে ব্যবহার করে থাকি। এক্ষেত্রে আমি বলে রাখি লোশন ব্যবহার বা মন্ত্রণালয়ের
ব্যবহারের আগে সামান্য কিছু পানি যোগ করে নেবেন এতে করে ফলাফল আরো দ্বিগুণ বেশি
ভালো পাবেন।
-
শীতকালে দই ও লেবুর মিশ্রণ ব্যবহার করা সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ। দুই ও লেবুর রসে রসে
এন্ড টেক্সিডেন্ট যা আপনাদের শরীরকে সতেজ রাখতে সহযোগিতা করবে। আপনাদের ত্বকে
উজ্জ্বল করবে।
শীতকালে শুষ্ক ত্বকের জন্য বেস্ট ৬টা মশ্চারাইজার ক্রিম
বন্ধুরা আসলেই শীতকাল চলে এসেছে বলতে গেলে। তো এ বিষয়ে আমরা সকলে চিন্তিত থাকি
যে শীতকালে আমরা জেনে কি ব্যবহার করব। কোন ক্রিমটা ব্যবহার করা যাবে। কিরে
মার্কেটে কি কি ভালো মাস্টারেরাইজার পাওয়া যায় যেটা আমাদের স্ক্রিনের জন্য ভালো
ফলো করে এনে দেবে। আজকে আমি এমন আজকে আমি এমন কিছু ময়েশ্চারাইজার সম্পর্কে
বলে দিব যে আমাদের তিনটে রাইট রাখলে তৈলাক তো লাগবে।
কারণ আমাদের শীতকালে তিন প্রচুর রুক্ষ হয়ে যায় স্কিন ফেটে যাই। আবার অনেকের
স্ক্রিনে দেখা যায় চামড়া উঠে যাই। এক্ষেত্রে শীতকালে অবশ্যই আমাদের ত্বকে
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। তো আমি আপনাদের সামনে এরকম দশটা বেস্ট
মাস্টারাইজার রেখেছি যেগুলো আপনারা যে কোন মার্কেটে পেয়ে যাবেন।
-
সর্ব প্রথমে নিভিয়া ক্রিম। এটা কিন্তু ভীষণ ভালো একটি ক্রিম যা আমাদের ত্বকে
তৈলাক্ত ভাব নিয়ে আসে। শুধুমাত্র তোকে নয় পুরো শরীরে ব্যবহার করা
যাকে
-
হিমালয়া ইন্টেন্সিভ ময়েশ্চারাইজার ক্রিম। হিমালয়ের মশ্চারাইজার এর মধ্যে
ভিটামিন সি থাকার কারণে আমাদের ত্বকে রুক্ষ শুষ্ক হওয়া থেকে রক্ষা করবে।
-
ল্যাকমি উইন্টার মশ্চারাইজার। এ ক্রিমটা ভীষণ ভালো যাদের তোকে শীতকালে কোন ধরনের
উজ্জ্বলতা থাকে না অনেক লক্ষ হয়ে যায় তাদের জন্য ব্ল্যাকমেই উইন্টার
ময়েশ্চারাইজার অনেক ভালো কাজ করে।
-
এরপরে পন্স সুপার লাইট ময়েশ্চারাইজা । এটা আমাদের মুখে উজ্জ্বল করতে
সাহায্য করতে পারবে এবং শীতকালে ত্বকের রুক্ষ শুষ্ক হওয়া থেকে বিরত রাখবে।
-
এম ক্যাফিনে ময়েশ্চারাইজার। এই ক্রিমটা তোমাদের ত্বকে উজ্জ্বল এবং রুক্ষ শুষ্ক
অকে রক্ষা করবে।
- ডাভ ডিপ মশ্চারাইজার ক্রিম। এই ক্রিমটি সবথেকে ভালো শীতকালে ব্যবহারের জন্য কারণ
দুধের উপকরণগুলো থাকাই আমাদের ত্বকে লক্ষ্য সুখ্য হওয়া থেকে যদি বেশি সাহায্য
করে এবং সাথে ত্বকে উজ্জ্বল করে।
আমার মতামত
আশা করি আপনারা সকলেই আমার ওপরে লেখাটির মাধ্যমে উপকৃত হবেন বলতো। যদি আমার লেখার
মধ্যে কোন ধরনের ভুল থেকে থাকে তাহলে আমাকে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন। উপরে লেখাটির
মাধ্যমে আমি আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি। এবং ডাক্তারের
পরামর্শ অনুযায়ী সকল সমস্যা আপনাদের সামনে তুলে ধরা হয়েছে।
আমি মনে করবো শীতকালে আমাদের তরকারি একটু বেশি যত নেয়া উচিত। কারো শীতকালে যত
আমাদের তো কোনো সুস্থ হয়ে যেত উপরিক্ত উপরের মাধ্যমে আমরা আমাদের ত্বককে সতেজ
রাখবো। শীতকালে হলেও বেশি বেশি পানি পান করব এবং প্রতিদিন নিয়ম করে গোসল
করব।
Nice